AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Fact Check: লিওনেল মেসির কোলে সত্যিই কি স্পেনের ‘ওয়ান্ডার বয়’ লামিনে ইয়ামাল?

Lionel Messi: গত কয়েকদিন ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় আর্জেন্টিনার ক্যাপ্টেন লিওনেল মেসির কয়েকটি ছবি ভাইরাল। যেখানে দেখা গিয়েছে মেসির কোলে একটি ছোট বাচ্চা। অনেকেই বলছেন, ওই বাচ্চাটি স্পেনের লামিনে ইয়ামাল। সত্যিই কি ওই বাচ্চাটি স্পেনের ফুটবলার?

Fact Check: লিওনেল মেসির কোলে সত্যিই কি স্পেনের 'ওয়ান্ডার বয়' লামিনে ইয়ামাল?
Fact Check: লিওনেল মেসির কোলে সত্যিই কি স্পেনের 'ওয়ান্ডার বয়' লামিনে ইয়ামাল?
| Updated on: Jul 10, 2024 | 1:33 PM
Share

কলকাতা: কখনও প্লাস্টিকের বাথটবে এক বাচ্চাকে দেখে হাসছেন লিওনেল মেসি (Lionel Messi)। কখনও সেই বাচ্চাকে কোলে তুলে নিয়েছেন লিওনেল মেসি (Lionel Messi)। এই সকল ছবি নেটদুনিয়ায় ভাইরাল। লিওনেল মেসি তখন বছর কুড়ির তরুণ। আর ওই বাচ্চার বয়স ছয় মাস। গত কয়েকদিন ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় মেসির এই কয়েকটি ছবি ভাইরাল। স্বাভাবিক ভাবেই খোঁজ পড়ে ওই বাচ্চাটি কে? বর্তমানে লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনার হয়ে কোপা আমেরিকায় ব্যস্ত। আর সেই বাচ্চাটি? বড় হয়েছে সেও। এবং সে দিনের সেই বাচ্চা খেলছে এ বারের ইউরো কাপে। কে তিনি? নেটদুনিয়া বলছে, ওই বাচ্চাটি হল লামিনে ইয়ামাল। স্পেনের জার্সিতে যে ইউরো কাপে ফুল ফোটাচ্ছে। এ বার প্রশ্ন, সত্যিই কি মেসির সঙ্গে ভাইরাল হওয়া ছবির ওই বাচ্চা কি লামিনে ইয়ামাল?

হ্যাঁ, মেসির সঙ্গে যে বাচ্চার ছবি ভাইরাল হয়েছে, সেটি লামিনে ইয়ামালের। সেই সময় মেসির লম্বা চুল ছিল। ছবিটি ১৭ বছর আগের। মেসি এখনও লাজুক। কিন্তু তখন মেসি আরও লাজুক ছিলেন। জোয়ান মনফোর্ট ওই ছবি তুলেছিলেন। মেসি প্রথমে ওই ফটোশুটের জন্য অত্যন্ত ইতস্তত করেছিলেন। কারণ তিনি জানিয়েছিলেন, এত ছোট বাচ্চা কী ভাবে সামলাতে হয় তা তিনি জানেন না। কে জানত ২০০৭ সালের ওই ছবি নিয়ে এখন এত আলোচনা হবে!

হয়তো ওই ছবি নিয়ে চর্চা হত না। যদি স্পেনের হয়ে মাত্র ১৬ বছরে লামিনে ইয়ামাল ইউরোতে নজর না কাড়তে পারতেন। ২০০৭ সালে মেসি ও লামিনের তোলা ছবি হঠাৎ কী করে আলোচনায়? আসলে লামিনে ইয়ামালের বাবা সম্প্রতি ইন্সটাগ্রামে পোস্ট করেছিলেন তাঁর ছেলে ও মেসির ছবি। এরপরই তা ভাইরাল হয়ে যায়।

জোয়ান মনফোর্ট সম্প্রতি জানিয়েছেন তাঁর ওই ফটোশুটের অভিজ্ঞতা। তিনি বলেন, ‘আমরা ইউনিসেফের এক ক্যালেন্ডারের জন্য ফটোশুট করেছিলাম। সেই সময় লামিনের পরিবার থাকত রোকা ফোন্ডাতে। ক্যাম্প ন্যুতে এক বার্সা প্লেয়ারের সঙ্গে লামিনের ফটোশুট হওয়ার কথা ছিল। মেসি খুব লাজুক ছিল। ওর জন্য ফটোশুটটা কঠিন ছিল। এক লকার রুম থেকে বেরিয়ে অন্য লকার রুমে ঢুকে প্লাস্টিকের টাবে ছোট্ট লামিনেকে দেখতে পায় মেসি। শেষ অবধি ফটোশুটটা ভালোই হয়েছিল।’