২ পুত্র, মা, বোনকে হিয়ারিংয়ে ডাক, তৃণমূল সাংসদ কাকলি বললেন…
শনিবার থেকে শুরু হয়েছে এসআইআর-র শুনানি পর্ব। আর সেই শুনানিতে ডাক পেয়েছেন কাকলি ঘোষ দস্তিদারের দুই পুত্র, মা ও বোন। কাকলি ২০০৯ সাল থেকে লোকসভার সাংসদ। একজন সাংসদের পরিবারের সদস্যদের যদি ডেকে পাঠানো হয়, তাহলে সাধারণ মানুষের কী অবস্থা, সেই প্রশ্ন তোলেন বারাসতের সাংসদ। টিভি৯ বাংলাকে কাকলি ঘোষ দস্তিদার বলেন, “খসড়া তালিকা দেখতে গিয়ে দেখা যায়, আমার দুই ছেলের নাম নেই। তাদের হিয়ারিংয়ে ডেকে পাঠিয়েছে। তাদের বাবা (রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী সুদর্শন ঘোষ দস্তিদার) একজন প্রাক্তন মন্ত্রী। আমি চারবারের সাংসদ। দুই পুত্র সরকারি চাকুরে। হিয়ারিংয়ে যাবে। কিন্তু, কীভাবে এসআইআর হচ্ছে, তা সহজেই অনুমেয়। প্রত্যন্ত এলাকার মানুষ, যাদের এত যোগাযোগ নেই, হিয়ারিংয়ে কী চাইছে জানে না, তাদের তো হেনস্থা করা হচ্ছে। জবরদস্তি নাম বাদ দিয়ে বিপদে ফেলার চেষ্টা। আমার মা ও বোন অন্য বুথের ভোটার। তাদেরও নাম নেই।”
শনিবার থেকে শুরু হয়েছে এসআইআর-র শুনানি পর্ব। আর সেই শুনানিতে ডাক পেয়েছেন কাকলি ঘোষ দস্তিদারের দুই পুত্র, মা ও বোন। কাকলি ২০০৯ সাল থেকে লোকসভার সাংসদ। একজন সাংসদের পরিবারের সদস্যদের যদি ডেকে পাঠানো হয়, তাহলে সাধারণ মানুষের কী অবস্থা, সেই প্রশ্ন তোলেন বারাসতের সাংসদ। টিভি৯ বাংলাকে কাকলি ঘোষ দস্তিদার বলেন, “খসড়া তালিকা দেখতে গিয়ে দেখা যায়, আমার দুই ছেলের নাম নেই। তাদের হিয়ারিংয়ে ডেকে পাঠিয়েছে। তাদের বাবা (রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী সুদর্শন ঘোষ দস্তিদার) একজন প্রাক্তন মন্ত্রী। আমি চারবারের সাংসদ। দুই পুত্র সরকারি চাকুরে। হিয়ারিংয়ে যাবে। কিন্তু, কীভাবে এসআইআর হচ্ছে, তা সহজেই অনুমেয়। প্রত্যন্ত এলাকার মানুষ, যাদের এত যোগাযোগ নেই, হিয়ারিংয়ে কী চাইছে জানে না, তাদের তো হেনস্থা করা হচ্ছে। জবরদস্তি নাম বাদ দিয়ে বিপদে ফেলার চেষ্টা। আমার মা ও বোন অন্য বুথের ভোটার। তাদেরও নাম নেই।”