Women Harrasment In Office: নামী কোম্পানীর সিইও এ কী করলেন তাঁর সহকারীর সঙ্গে
Women Harrasment: যোগ দিয়েছিলেন সিইওর সহকারী হিসেবে। অনেক স্বপ্ন ছিল তাঁর। আর তাঁর সঙ্গে চুক্তি হল এমন, যা গোটা বিশ্বকে নাড়িয়ে দিয়েছে। বরখাস্ত হলেন সিইও। পুরো ঘটনা শুনুন এই খবরে।
কোনও মানুষ যখন চাকরিজীবন শুরু করে, অনেক স্বপ্ন নিয়ে শুরু করে। যা শিখেছেন শিক্ষা জীবনে, তা উপুড় করে দিতে চায় সব চাকরিপ্রার্থী। সেই যুবতীও তাই ভেবেছিল। প্রথমেই চাকরি মিলেছিল এক মার্কিন তথ্য প্রযুক্তি সংস্থার সহকারী হিসেবে। যুবতী ভেবেছিল, এত বড় মানুষের সান্নিধ্য, মানে অনেক কাজ শেখার সুযোগ। আর বাস্তবে কী হল? কার্যত যুবতীকে যৌনদাসী বানিয়ে ছেড়েছিলেন মার্কিন তথ্য প্রযুক্তি সংস্থার সিইও ।দিনের পর দিন। বছরের পর বছর। অফিসেই চলত যৌন অত্যাচার। দুপুরে হোক বা বিকেলে। সন্ধেয় হোক বা রাতে। যখন সিইও চাইবে তখনই অন্তর্বাস খুলে প্রস্তুত থাকতে হবে। শুরু রতিক্রিয়া।
এমনই চাঞ্চল্যকর ঘটনা আমেরিকার সান ফ্রান্সিসকোতে। অভিযোগ ট্রেডশিফ্ট সংস্থার সহ-প্রতিষ্ঠাতা তথা প্রাক্তন সিইও ক্রিশ্চিয়ান ল্যাংয়ের বিরুদ্ধে। যাকে এই বছরই বরখাস্ত করে সংস্থা। গোটা ঘটনা প্রকাশ করেছে নিউ ইয়র্ক পোস্ট সংবাদমাধ্যম।
খবরে জানা যাচ্ছে ৪৫ বছর বয়সী ল্যাংয়ের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ সংস্থার এক প্রাক্তন কর্মীর। নিয়োগের কয়েক মাস পরই তাঁকে ৯ পৃষ্ঠার একটি যৌন দাসত্বের চুক্তিতে স্বাক্ষর। বছরের পর বছর ধরে চলেছে ভয়াবহ যৌন অত্যাচার। গায়ে-মুখে প্রস্রাব করে দিতেন সিইও। নিয়মিত যোনিতে বিভিন্ন বস্তু প্রবেশ করানোর মত বিকৃতকামী কর্ম। যখন যেভাবে চাইবেন, তাঁকে সবসময় সেই প্রয়োজন মেটাতে হবে।
এখানেই শেষ নয়, সহকারীর শরীরের গঠন কেমন হবে, চরিত্র কেমন হবে, তাও ঠিক করে দিয়েছিলেন সিইও। প্রতিবেদন অনুযায়ী যুবতীর ওজন ৫৮ কেজির কম বা ৭০ কেজির বেশি ওজন হলে চলবে না। যে শাস্তিই দেবে, কোনও রাগ, হতাশা ছাড়া গ্রহণ করতে হবে। আপনার মনে প্রশ্ন উঠতেই পারে, সব জেনে শুনে কেন সেই সহকারী যুবতী রাজি হয়েছিলেন চাকরিতে?
যুবতী জানিয়েছেন চাকরি হারানোর ভয় ছিল। প্রাথমিকভাবে তাঁকে যে কাজ করতে হত, তা ছিল পছন্দের। এত বড় সংস্থায় কাজ, স্বাক্ষর করতে বাধ্য হয়েছিলেন। সিইও ল্যাং অবশ্য অস্বীকার করেছেন সব অভিযোগ। তাঁর দাবি ২০১৪ সালে তাঁর সঙ্গে প্রেমের সম্প্রক হয়েছিল যুবতীর। শেষে একের পর অভিযোগ এনে তাঁকেই ফাঁসিয়েছে সেই যুবতীষ অভিযোগ সিইও-র