যদি মনে করেন সিগালরা (Seagull) শুধু মাছ আর চিপস খায়, তাহলে ভুল ভাবছেন! সম্প্রতি একটি ভিডিয়ো ব্যাপক ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, যেখানে একটি খরগোশকে (Rabbit) গর্ত থেকে বের করে গোটা গিলে খেয়ে নিতে দেখা গেল একটি সিগালকে। ২০২০ সালে এই ভিডিয়োটি তোলা হয়েছিল ওয়েলস স্কোমার আইল্যান্ডে। খুব সম্প্রতি এই ভিডিয়োটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়েছে। ফুটেজে দেখা গিয়েছে, গর্ত থেকে বের করার পরক্ষণেই ওই আস্ত খরগোশটিকে গিলে নিল সিগালটি। যদিও তার পরে সেই সিগালের কী অবস্থা হয়েছিল, তা জানা যায়নি।
ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, যখন ওই খরগোশটিকে খাচ্ছে সিগাল, পাশে আর একটি সাগল পুরো ঘটনাটা অবাক নয়নে তাকিয়ে দেখছে। এমন কাণ্ড দেখে সে-ও যেন হতচকিত! তবে খরগোশটিকে গিলতে যে ওই সিগালের যথেষ্ট কষ্ট হচ্ছিল, তা ভালই বোঝা গিয়েছে। একটু-একটু করে সে খরগোশটিকে গিলছিল, ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে এমনই। আর যখন খরগোশটিকে পুরো গিলে ফেলে ওই সিগাল, তারপরে বেশ কিছু ক্ষণ তাকে স্থবির হয়ে থাকতেও দেখা গিয়েছে। অন্য সিগালটি ততক্ষণে দৃশ্যপট থেকে বেরিয়ে যায়।
কিন্তু সিগাল কি সত্যিই খরগোশ খায়, নাকি এটি একটি বিরলতম ঘটনা। স্কোমার আইল্যান্ডের ওয়াইল্ড লাইফ ট্রাস্ট এক্সপার্টরা বলছেন, সিগালের ডায়েটের অন্যতম বিশেষ খাবার হল খরগোশ। সে সময় তাঁরা দাবি করেছিলেন, “খরগোশ তাদের খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যখন সিগালরা ছোট সিবার্ড বা সিবার্ডের বাচ্চার সন্ধান পায় না।”
এদিকে আবার সম্প্রতি একটি রিসার্চ থেকে জানা গিয়েছে যে, সিগালরা কখন, কোথায় চিপস বা মাছ খেয়েছিল, তা তারা মনে রাখতে পারে। স্কটল্যান্ডের গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন যে, পাখিরা মনে রাখে কোথায় তারা শেষবার মাছ এবং চিপস খেয়েছিল এবং কয়েক ডজন মাইল দূর থেকে সেখানেই আবার ফিরে আসে। মেট্রোর একটি রিপোর্টে আবার উল্লেখ করা হয়েছে যে, স্কটল্যান্ডের একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় চিপসের দোকানে প্রচুর পরিমাণে সিগালের আনাগোনা হয় এই একটিই কারণে।
ব্রিটিশ ট্রাস্ট ফর অর্নিথোলজি-র গবেষকরা জিপিএস প্রযুক্তির মাধ্যমে ট্যাগ করে স্কটল্যান্ডের সিগালদের আচরণবিধি বুঝেছিলেন। নর্থওয়েস্ট ইংল্যান্ডের একটি কলোনির ক্ষেত্রেও এই একই পদ্ধতির শরণাপন্ন হয়েছিলেন তারা। এই গবেষণাপত্রের এক লেখক ডক্টর নিনা ও’হ্যানলন বলছিলেন, “ওই চিপসের দোকানে আসে এমন অন্তত পাঁচটি সিগাল থেকে প্রাপ্ত ডেটা থেকেই আমরা জানতে পারি যে, ওরা ওখানে প্রায়ই আসে।”
আরও পড়ুন: মহিলার চুলে বাসা বেঁধে ৮৪ দিন বসবাস ফিঞ্চ পাখির, মন ভাল করা প্রেম-কাহিনি এখন নেটপাড়ায় সুপারহিট!
আরও পড়ুন: জোরে ছোটার জন্য ষাঁড়কে পাইপের গুঁতো! যুবকের দল ‘কর্মফল’ পেলেন হাতেনাতে
আরও পড়ুন: মাথা বোঝাই বস্তায় দুই হাত, ঘুরছে জীবনের চাকা! সাইকেল চালকের স্কিল দেখে মুগ্ধ নেটপাড়া
যদি মনে করেন সিগালরা (Seagull) শুধু মাছ আর চিপস খায়, তাহলে ভুল ভাবছেন! সম্প্রতি একটি ভিডিয়ো ব্যাপক ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, যেখানে একটি খরগোশকে (Rabbit) গর্ত থেকে বের করে গোটা গিলে খেয়ে নিতে দেখা গেল একটি সিগালকে। ২০২০ সালে এই ভিডিয়োটি তোলা হয়েছিল ওয়েলস স্কোমার আইল্যান্ডে। খুব সম্প্রতি এই ভিডিয়োটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়েছে। ফুটেজে দেখা গিয়েছে, গর্ত থেকে বের করার পরক্ষণেই ওই আস্ত খরগোশটিকে গিলে নিল সিগালটি। যদিও তার পরে সেই সিগালের কী অবস্থা হয়েছিল, তা জানা যায়নি।
ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, যখন ওই খরগোশটিকে খাচ্ছে সিগাল, পাশে আর একটি সাগল পুরো ঘটনাটা অবাক নয়নে তাকিয়ে দেখছে। এমন কাণ্ড দেখে সে-ও যেন হতচকিত! তবে খরগোশটিকে গিলতে যে ওই সিগালের যথেষ্ট কষ্ট হচ্ছিল, তা ভালই বোঝা গিয়েছে। একটু-একটু করে সে খরগোশটিকে গিলছিল, ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে এমনই। আর যখন খরগোশটিকে পুরো গিলে ফেলে ওই সিগাল, তারপরে বেশ কিছু ক্ষণ তাকে স্থবির হয়ে থাকতেও দেখা গিয়েছে। অন্য সিগালটি ততক্ষণে দৃশ্যপট থেকে বেরিয়ে যায়।
কিন্তু সিগাল কি সত্যিই খরগোশ খায়, নাকি এটি একটি বিরলতম ঘটনা। স্কোমার আইল্যান্ডের ওয়াইল্ড লাইফ ট্রাস্ট এক্সপার্টরা বলছেন, সিগালের ডায়েটের অন্যতম বিশেষ খাবার হল খরগোশ। সে সময় তাঁরা দাবি করেছিলেন, “খরগোশ তাদের খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যখন সিগালরা ছোট সিবার্ড বা সিবার্ডের বাচ্চার সন্ধান পায় না।”
এদিকে আবার সম্প্রতি একটি রিসার্চ থেকে জানা গিয়েছে যে, সিগালরা কখন, কোথায় চিপস বা মাছ খেয়েছিল, তা তারা মনে রাখতে পারে। স্কটল্যান্ডের গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন যে, পাখিরা মনে রাখে কোথায় তারা শেষবার মাছ এবং চিপস খেয়েছিল এবং কয়েক ডজন মাইল দূর থেকে সেখানেই আবার ফিরে আসে। মেট্রোর একটি রিপোর্টে আবার উল্লেখ করা হয়েছে যে, স্কটল্যান্ডের একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় চিপসের দোকানে প্রচুর পরিমাণে সিগালের আনাগোনা হয় এই একটিই কারণে।
ব্রিটিশ ট্রাস্ট ফর অর্নিথোলজি-র গবেষকরা জিপিএস প্রযুক্তির মাধ্যমে ট্যাগ করে স্কটল্যান্ডের সিগালদের আচরণবিধি বুঝেছিলেন। নর্থওয়েস্ট ইংল্যান্ডের একটি কলোনির ক্ষেত্রেও এই একই পদ্ধতির শরণাপন্ন হয়েছিলেন তারা। এই গবেষণাপত্রের এক লেখক ডক্টর নিনা ও’হ্যানলন বলছিলেন, “ওই চিপসের দোকানে আসে এমন অন্তত পাঁচটি সিগাল থেকে প্রাপ্ত ডেটা থেকেই আমরা জানতে পারি যে, ওরা ওখানে প্রায়ই আসে।”
আরও পড়ুন: মহিলার চুলে বাসা বেঁধে ৮৪ দিন বসবাস ফিঞ্চ পাখির, মন ভাল করা প্রেম-কাহিনি এখন নেটপাড়ায় সুপারহিট!
আরও পড়ুন: জোরে ছোটার জন্য ষাঁড়কে পাইপের গুঁতো! যুবকের দল ‘কর্মফল’ পেলেন হাতেনাতে
আরও পড়ুন: মাথা বোঝাই বস্তায় দুই হাত, ঘুরছে জীবনের চাকা! সাইকেল চালকের স্কিল দেখে মুগ্ধ নেটপাড়া