AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

BJP: বিজেপিতে কি গোষ্ঠীকোন্দল বাড়ছে? জেলা সভাপতির দায়িত্ব নিয়েই বড় বার্তা মিঠুর

BJP: মঙ্গলবার কুমারগ্রামের বিজেপি বিধায়ক মনোজ কুমার ওরাওঁ-র সোশ্যাল মিডিয়ায় বেসুরো পোস্টের পর বুধবার আলিপুরদুয়ার জেলায় নতুন বিজেপি সভাপতির নাম ঘোষণা করে রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব। এদিন নাম ঘোষণার পর প্রথমেই জেলায় দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নিয়ে স্পষ্ট বার্তা দিলেন বিজেপির নবনিযুক্ত জেলা সভাপতি।

BJP: বিজেপিতে কি গোষ্ঠীকোন্দল বাড়ছে? জেলা সভাপতির দায়িত্ব নিয়েই বড় বার্তা মিঠুর
বিজেপিতে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নিয়ে কী বললেন আলিপুরদুয়ারের নবনিযুক্ত জেলা সভাপতি?Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Apr 02, 2025 | 6:23 PM
Share

আলিপুরদুয়ার: একদিন আগেই জেলায় বিজেপির একাংশের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন দলেরই বিধায়ক। গেরুয়া শিবিরে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। কিন্তু, আলিপুরদুয়ারের বিজেপির জেলা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জল্পনা উড়ালেন মিঠু দাস।

মঙ্গলবার কুমারগ্রামের বিজেপি বিধায়ক মনোজ কুমার ওরাওঁ-র সোশ্যাল মিডিয়ায় বেসুরো পোস্টের পর বুধবার আলিপুরদুয়ার জেলায় নতুন বিজেপি সভাপতির নাম ঘোষণা করে রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব। এদিন নাম ঘোষণার পর প্রথমেই জেলায় দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নিয়ে স্পষ্ট বার্তা দিলেন বিজেপির নবনিযুক্ত জেলা সভাপতি।

পেশায় শিক্ষক মিঠু দাস দীর্ঘদিন থেকেই সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। স্বাভাবিকভাবেই তিনি জেলা সভাপতি হওয়ায় খুশির উচ্ছ্বাস জেলা বিজেপির কর্মীদের মধ্যে। এদিন জেলা বিজেপি সভাপতি মিঠু দাস বলেন, “দলে কোনও গোষ্ঠীকোন্দল নেই। কুমারগ্রামের বিজেপি বিধায়ক মনোজ ওরাওঁ-র পোস্ট আমরা দেখেছি। তাঁর সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত সম্পর্ক ভাল। পরবর্তীতে আলোচনা করে সব মিটিয়ে নেওয়া হবে।” একইসঙ্গে তিনি এও বলেন, “বিজেপি দল কোনও ব্যক্তিকেন্দ্রিক দল নয়। মানুষের স্বার্থেই এই দল।”

প্রসঙ্গত, গতকাল মনোজ কুমার ওরাওঁ সোশ্যাল মিডিয়ায় দলের একাংশকে তোপ দেগে লেখেন, “শুভেন্দু অধিকারী ও দিলীপ ঘোষ বাংলায় পরিবর্তন আনতে জান প্রাণ লাগিয়ে দিচ্ছে। কয়েকজন নেতৃত্ব ব্যক্তিগত স্বার্থ চরিতার্থ করতে উঠে পড়ে লেগেছে। কয়েকজন সাধারণ কর্মীদের ভাবাবেগে আঘাত করে ও তাদের পছন্দের বিরুদ্ধে চাটুকারিতাকেই প্রধান্য দিচ্ছে। আলিপুরদুয়ার জেলায় নির্বাচনে দলের রেজাল্ট খারাপ হলে এর দায় তাদেরই নিতে হবে।” দলের কোনও পদেও আর না থাকার কথা জানিয়েছেন। প্রশ্ন উঠছে, দলে গোষ্ঠীকোন্দল না থাকলে কেন এই পোস্ট করতে গেলেন কুমারগ্রামের বিধায়ক? রাজনীতির কারবারিদের একাংশ বলছেন, বিজেপির নবনিযুক্ত জেলা সভাপতি প্রথমেই গোষ্ঠীকোন্দল নেই জানিয়ে দলের নেতাদের বার্তা দিতে চাইলেন।