Satabdi Roy: ‘দিদি তো কিছুই শোনে না’, প্রচারের শেষবেলাতেও বিক্ষোভের মুখে শতাব্দী
Birbhum: চতুর্থ দফার ভোট প্রচারের আগে শনিবার মহম্মদবাজার ব্লক এলাকার মগদমনগর গ্রামে ক্ষোভের মুখে পড়তে হয় শতাব্দী রায়কে। পানীয় জলের সমস্যা, এলাকায় উন্নয়নে খামতি, রাস্তাঘাট খারাপ-সহ একাধিক অভিযোগ শুনতে তাঁকে। গাড়িতে সামনের সিটে বসে ছিলেন শতাব্দী। গাড়ির দরজা খুলে পা-দানিতে দাঁড়িয়ে জনসংযোগ করার সময়ই একের পর এক অভিযোগ তুলে ক্ষোভে ফেটে পড়েন এলাকার লোকজন।

বীরভূম: সোমবার ভোট। প্রচারের শেষবেলাতেও মহিলাদের ক্ষোভের মুখে পড়লেন শতাব্দী রায়। বীরভূমের তৃণমূল প্রার্থী তথা তিনবারের সাংসদ শতাব্দী রায়। এবারও তৃণমূল তাঁকেই প্রার্থী করেছে। তবে ভোটের ময়দানে নেমে এবার একাধিক জায়গায় ক্ষোভ বিক্ষোভের মুখেও পড়তে হয়েছে বিদায়ী সাংসদকে।
চতুর্থ দফার ভোট প্রচারের আগে শনিবার মহম্মদবাজার ব্লক এলাকার মগদমনগর গ্রামে ক্ষোভের মুখে পড়তে হয় শতাব্দী রায়কে। পানীয় জলের সমস্যা, এলাকায় উন্নয়নে খামতি, রাস্তাঘাট খারাপ-সহ একাধিক অভিযোগ শুনতে তাঁকে।
গাড়িতে সামনের সিটে বসে ছিলেন শতাব্দী। গাড়ির দরজা খুলে পা-দানিতে দাঁড়িয়ে জনসংযোগ করার সময়ই একের পর এক অভিযোগ তুলে ক্ষোভে ফেটে পড়েন এলাকার লোকজন। স্থানীয় বাসিন্দা অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী পিয়া সর্দারকে বলতে শোনা যায়, “সকলে টাকা পায়, আমি কেন টাকা পাই না? আমার স্কুলের সকলে টাকা পায়, অথচ আমি ক্লাস সিক্স থেকে টাকা পাই না। ওনাকে বললাম সেটাই। উনি তো কিছুই বললেন না।” এলাকার আরেক মহিলার অভিযোগ, “দিদি কিছু শোনেই না। কথাই বলতে পারলাম না। আমাদের কথা শুনবে না তো কার কথা শুনবে? কিছুই পাইনি আমরা।” যদিও এই বিক্ষোভের পরিস্থিতি এলাকার নেতারা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন।





