AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Chandannagar: শিল্পী জয়ন্ত দাসের ২০০ ছেলে দিনরাত এক করেছে, দিঘার জগন্নাথ মন্দির সেজে উঠল চন্দননগরের আলোয়

Chandannagar: পূর্ব মেদিনীপুরের দিঘার কয়েক কিলোমিটার রাস্তা জুড়ে লাগানো হচ্ছে চন্দননগরের আলো। নিউ দিঘা থেকে ওল্ড দিঘা পর্যন্ত সুউচ্চ আলোর গেট ও কাঠামো তৈরি করা হয়েছে । জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার আদলে আলোর নকশা তুলে ধরা হয়েছে দিঘার রাস্তায় ।

Chandannagar: শিল্পী জয়ন্ত দাসের ২০০ ছেলে দিনরাত এক করেছে, দিঘার জগন্নাথ মন্দির সেজে উঠল চন্দননগরের আলোয়
চন্দননগর থেকে দিঘার জগন্নাথ মন্দিরে গেল আলোImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Apr 28, 2025 | 3:03 PM
Share

হুগলি: জগন্নাথের থিমে চন্দননগরের আলোয় সেজেছে দিঘার জগন্নাথ মন্দির চত্বর, ভিড় বাড়ছে দিঘায়। আগামী ৩০ এপ্রিল দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধন ৷ তার আগে জগন্নাথদেবের থিমে চন্দননগরের আলোক শিল্পী সাজিয়ে তুলছেন দিঘার সমুদ্র সৈকত থেকে মন্দির চত্বর।

অক্ষয় তৃতীয়ার দিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উদ্বোধন করবেন দিঘার নবনির্মিত জগন্নাথ মন্দিরের। সেই উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে চন্দননগরের আলোকসজ্জায় সেজে উঠছে মন্দির চত্বর থেকে দিঘার রাস্তা ও সমুদ্র সৈকত। এই কাজের বরাত পেয়েছেন চন্দননগরের আলোক শিল্পী জয়ন্ত দাস। বিগত একমাস ধরে জগন্নাথ মন্দিরের আলোর কাজ করছেন শিল্পী। সমস্ত আলোর কাঠামো তৈরি হওয়ার পর গত ১৮ এপ্রিল থেকে আলো পাঠাতে শুরু করেন তিনি। সোমবার সকালেও চন্দননগর থেকে আলো যায় দিঘার উদ্দেশে।

পূর্ব মেদিনীপুরের দিঘার কয়েক কিলোমিটার রাস্তা জুড়ে লাগানো হচ্ছে চন্দননগরের আলো। নিউ দিঘা থেকে ওল্ড দিঘা পর্যন্ত সুউচ্চ আলোর গেট ও কাঠামো তৈরি করা হয়েছে । জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার আদলে আলোর নকশা তুলে ধরা হয়েছে দিঘার রাস্তায় । কোনওটা লোহার স্ট্রাকচারে এলইডি স্ট্রিপ, কোথাও গ্লোসাইন দিয়ে বিভিন্ন রকমের আলোর থিমে রয়েছে জগন্নাথদেব। আলোর মাধ্যমে তাঁর পাশে অস্ত্র, ফুল ও শঙ্খের ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ।

উদ্বোধনের আগের দিন থেকে এই আলোয় ভরে উঠবে জগন্নাথ মন্দিরের আশেপাশের রাস্তাঘাট। মন্দিরের রাস্তা সাজানোর জন্য প্রায় ২০০ শ্রমিক দিনরাত এক করে কাজ করে চলেছেন। তার মধ্যে রয়েছে কালবৈশাখীর প্রকোপ। তাই যত শীঘ্র সম্ভব কাজ শেষ করতে চান আলোক শিল্পের কর্মীরা।