হুগলি: নববর্ষ পড়তে না পড়তেই শুভেচ্ছা বার্তা জানাতে ঘুরছেন নিজের সংসদীয় এলাকায় ঘুরছেন হুগলির সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিনের শুরুতেই চুঁচুড়ার দুটি কলেজে যান রচনা। এরপর চুঁচুড়ারই জ্যোতিষচন্দ্র স্কুল,গরবাটি ও অনুকুল চন্দ্র স্কুলে যান সাংসদ। পড়ুয়াদের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলেন। সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে কথা বলেন স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও। কথা বলেন স্কুলের রাঁধুনীদের সঙ্গেও। তেল মশলা ছাড়া খাবার খেয়ে উচ্ছ্বসিত প্রশংসাও করতে দেখা যায় তাঁকে।
এদিন বেশ কিছুক্ষণ জ্যোতিষচন্দ্র স্কুলে মিড ডে মিলের রান্না ঘর ঘুরে দেখেন রচনা। তখনই বাচ্চাদের জন্য কী কী রান্না হচ্ছে তাঁর খোঁজখবরও নেন। চেখেও দেখেন রান্না। আলু-ফুলকপির তরকারি দিয়ে ভাতও খান। তা খেয়েই রান্নার দিদিদের সম্পর্কে একেবারে উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করতে দেখা যায় তাঁকে। হাসিমুখেই দশে দশ দিয়ে দেন রাঁধুনিদের।
পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, “ খুব ভাল লেগেছে। দারুণ রান্না করা হয়। ডাল পছন্দ করি না। তাই ফুলকপি দিয়েই ভাত খেলাম। মিড ডে মিলের যারা রান্না করেন তাদের হাত খুব ভাল। খুব সুন্দর করে রান্না করেন। বাচ্চাদের জন্য একেবারে টাটকা খাবার করে দিচ্ছেন স্কুলের দিদিরা। এটা দেখে খুবই ভাল লাগছে।” রচনাকে কাছে পেয়ে খুশি স্কুলের রাঁধুনীরাও। স্কুলের রান্না করেন স্বপ্না ঘোষ। রচনা যেতেই হাসিমুখে বললেন, “ভাত-তরকারি সব খেয়েছেন। সুখ্যাতিও করেছেন। দশে দশ দিয়েছেন।”