Dankuni: ‘এক পিস তো আমার ছেলে খেয়েও নিয়েছে…’, ডানকুনিতে নামী সংস্থার কেকে মিলল জ্যান্ত পোকা
Cake: ডানকুনি পৌরসভার চার নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা শেখ সিকান্দর বাদশা। তাঁর অভিযোগ, বুধবার ডানকুনির টিএন মুখার্জি রোডের ধারে অবস্থিত নামি সংস্থার কেক শপ থেকে দু'টি কেক কেনেন। মঙ্গলবার তাঁর সন্তান একটি খায়। বুধবার আরও একটি কেক খেতে যাওয়ার সময় প্যাকেট খুলতেই দেখেন জ্যান্ত পোকা কিলবিল করছে কেকের মধ্যে।

ডানকুনি: নামী সংস্থার কেকে জ্যান্ত পোকা। পোকা সমেত কেক নিয়ে কেক শপে হাজির ক্রেতা। কেকে কেন পোকা? সদুত্তর দিতে পারেনি কেকে শপের কর্মীরা। ঘটনায় শোরগোল ডানকুনির টিএন মুখার্জি রোড এলাকায়।
ডানকুনি পৌরসভার চার নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা শেখ সিকান্দর বাদশা। তাঁর অভিযোগ, বুধবার ডানকুনির টিএন মুখার্জি রোডের ধারে অবস্থিত নামি সংস্থার কেক শপ থেকে দু’টি কেক কেনেন। মঙ্গলবার তাঁর সন্তান একটি খায়। বুধবার আরও একটি কেক খেতে যাওয়ার সময় প্যাকেট খুলতেই দেখেন জ্যান্ত পোকা কিলবিল করছে কেকের মধ্যে। এরপর তিনি পোকা সমেত কেকটি নিয়ে সটান ওই কেক শপে হাজির হন। তাঁর প্রশ্ন এই কেক খেয়ে তাঁর সন্তান অসুস্থ হলে কে দায় নিত? তাঁর দাবি, কেক শপে এসে এই ঘটনা জানাতেই অভিযোগ বক্সে অভিযোগ জানাতে বলেন দোকানের কর্মীরা। এর একটা বিহিত হওয়া দরকার। তিনি বলেন, “আমি কেক কিনে নিয়ে গেছি। বাড়ি গিয়ে দেখি পোকা পাওয়া গেছে। এক পিস আমার ছেলে খেয়েও নিয়েছে। পোকা এখনও জ্যান্ত দেখুন।”
যদিও, এই বিষয় নিয়ে নামি সংস্থার কেকের দোকানের কর্মীরা মুখ খুলতে চাননি। তবে কেক শপের ফ্রেন্ডচাইজি কর্তৃপক্ষ অঙ্কিতা সামন্তের বক্তব্য, এই ঘটনা ঘটা অসম্ভব। তারা শুধু মাত্র নামি ওই কেক সংস্থার ফ্রেন্ডচাইজি নিয়ে ব্যাবসা করছেন। পুরো বিষয়টি দেখবে কেক সংস্থা। তিনি বলেন, “আমাদের এটা ফ্রানচাইজি। বিষয়টা দেখবে কোম্পানি। তবে আমাদের এখানে হাইজিন মেনটেইন হয়। হাইড্রোজেন প্যাক হয়। এর মধ্যে বাইরের পোকা থাকা অসম্ভব। তারপর আবার জীবিত। অসম্ভব।”





