Laxmir Bhandar: মমতাদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা ঢুকছে ‘ওমুকদের’ কাছে
Laxmir Bhandar: মমতা রায়, আসমিনা বেগম সহ একাধিক মহিলার অভিযোগ, এই প্রকল্পের টাকা গিয়েছে অন্য জেলায়। কখনও বা এই টাকা গিয়েছে পাশের গ্রাম পঞ্চায়েতে। মহিলারা জানিয়েছেন, আবেদন করার সময় ব্যাঙ্কের পাসবুকের কপি, আধার কার্ডের কপি, সহ লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের আবেদন করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু তারপরও টাকা কীভাবে অন্যের অ্যাকাউন্টে গেল তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সকলে।
আরামবাগ: একজনের অ্যাকাউন্টের লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা নাকি ঢুকে যাচ্ছে চলে যাচ্ছে অন্যজনের অ্যাকাউন্টে। দীর্ঘ প্রায় দু’বছর ধরেই নাকি চলছে এই সব। অভিযোগ, বারবার প্রশাসনিক দফতরে লিখিত অভিযোগ করেও সুরাহা পায়নি গ্রামবাসীরা। টিভি ৯ বাংলার ক্যামেরার সামনে এমনই অভিযোগ করলেন তাঁরা।
মমতা রায়, আসমিনা বেগম সহ একাধিক মহিলার অভিযোগ, এই প্রকল্পের টাকা গিয়েছে অন্য জেলায়। কখনও বা এই টাকা গিয়েছে পাশের গ্রাম পঞ্চায়েতে। মহিলারা জানিয়েছেন, আবেদন করার সময় ব্যাঙ্কের পাসবুকের কপি, আধার কার্ডের কপি, সহ লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের আবেদন করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু তারপরও টাকা কীভাবে অন্যের অ্যাকাউন্টে গেল তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সকলে।
গোঘাটের বালি গ্রাম পঞ্চায়েতের রাধাবল্লভপুর এর আসমিনা বেগম, কোয়েল লাহা শ্যাওড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মমতা রায়,সনকা রায়দের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই ঘটেছে এমন ঘটনা। গোঘাট এক নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তথা তৃণমূল নেতা বিজয় রায় বলেন, “এটা ভুলবশত টাকা অন্য অ্যাকাউন্টে চলে গিয়েছে। ব্যাপারটা আমরা বিডিওকে জানিয়েছি। এই ভাবে অনেক সমস্যা মিটেছে।দু-চারটে বাকি আছে।” মমতা রায় নামে এক মহিলা বললেন, “বাঁকুড়ায় চলে গিয়েছে টাকা। আমি খোঁজ নিয়ে ডেকেছি।” সনকা রায় নামে আরও এক মহিলা বলেন, “আরে এই সমস্যার সমাধান তো করতে হবে।”