AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Asit mazumder: স্বাস্থ্য কর্মীকে হেনস্থা, অভিযুক্তকে কান ধরে ওঠবস করালেন বিধায়ক

Polba: জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার বিকেল নাগাদ চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার বিধানসভা থেকে ফিরছিলেন। দিল্লি রোড দিয়ে রাজহাট হয়ে ব্যান্ডেল ফেরার সময় কাজিডাঙার কাছে তার গাড়ি আসতেই দেখেন কয়েকজন মিলে পোলবা হাসপাতালের স্বাস্থ্য কর্মী শুভজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়কে হেনস্থা করছেন।

Asit mazumder: স্বাস্থ্য কর্মীকে হেনস্থা, অভিযুক্তকে কান ধরে ওঠবস করালেন বিধায়ক
কান ধরে ওঠবস করাচ্ছেন অসিত মজুমদারImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 07, 2023 | 10:14 AM
Share

পোলবা: হাসপাতালের এক স্বাস্থ্য কর্মীকে হেনস্থা করার অভিযোগ উঠছিল। বিধায়ক অসিত মজুমদার গাড়ি থেকে নেমে এসে তার প্রতিবার করেন। শুধু তাই নয়, অভিযুক্তকেও কান ধরে ওঠবস করান বলে অভিযোগ। সেই ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই নিন্দায় বিজেপি।

জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার বিকেল নাগাদ চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার বিধানসভা থেকে ফিরছিলেন। দিল্লি রোড দিয়ে রাজহাট হয়ে ব্যান্ডেল ফেরার সময় কাজিডাঙার কাছে তার গাড়ি আসতেই দেখেন কয়েকজন মিলে পোলবা হাসপাতালের স্বাস্থ্য কর্মী শুভজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়কে হেনস্থা করছেন। তা দেখতে পেয়ে আর থেমে থাকেননি বিধায়ক। দাঁড় করান গাড়ি। নেমে পড়েন সেখান থেকে। এ দিকে, বিধায়ককে দেখতে পেয়ে চম্পট দেয় অভিযুক্তরা। শুধু পালাতে পারেননি একজন। অভিযোগ, স্বাস্থ্য কর্মীকে কেন নিগ্রহ করা হচ্ছে সে কথা জানতে চান অসিত। বকাবকি করেন। এবং কান ধরে ওঠবস করানোরও অভিযোগ ওঠে। এই ভাইরাল ভিডিয়ো দেখে কটাক্ষ বিজেপির।

হুগলি বিজেপির সম্পাদক সুরেশ সাউ বলেন, “বিধায়ক নিজে বলেন আইন হাতে তুলে না নিতে। আর এক যুবককে রাস্তায় কান ধরে ওঠবস করাচ্ছেন। কাউকে শাস্তি দেওয়ার হলে পুলিশ প্রশাসন রয়েছে। আবার সেই ভিডিও ভাইরাল করছেন। ওই যুবক যদি কিছু করে বসেন তাহলে তার দায় কে নেবে?” অপরদিকে, বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, “আমি পোলবা ও মগড়া হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান। বিধানসভা থেকে বাড়ি ফেরার সময় দেখি পোলবা হাসপাতালের এক কর্মীকে ধরে হেনস্থা করছে কয়েকজন। মারমুখি তারা। কী ব্যাপার জানতে গাড়ি থেকে নামতেই পালিয়ে যায় দুজন। আমি থানায় ফোন করে ওদের তুলিয়ে দিতাম। একজনের বাবা মা এসে হাতে পায়ে ধরে বারন করল। তখন ওই যুবককে কান ধরে ওঠবস করাই।”

জানা গিয়েছে, এই ঘটনার পর শুভজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় ব্যান্ডেল পুলিশ ফাঁড়িতে অভিযোগ দায়ের করেন। তিনি বলেন যে, হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার পথে হেনস্থা করা হচ্ছিল আমায়। তিনজন যুবক ছিল। আমায় থাপ্পর মারবে বলছিল। তখনই চলে আসেন বিধায়ক।