Bally Bridge: স্তব্ধ বালি ব্রিজ, লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে গাড়ি, হেঁটেই ব্রিজ পেরচ্ছেন যাত্রীরা
Bally Bridge: এক মহিলা যাত্রী বলেন, "অসুবিধা কাল থেকে প্রচুর হচ্ছে। আজ তো বাসের পিছনে ছুটতে-ছুটতে অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে।" আরও এক যাত্রী বলেন, "আড়াই তিন কিলোমিটার হাঁটতে হচ্ছে। তারপর সেই তার পেরিয়ে আমরা বাসে উঠছি।" অফিসযাত্রী বলেন, "রাজচন্দ্রপুরের কাছে কেটেছে। আর সিভিক বলছে একটু খানি হাঁটলেই বাস পাব।"
বালি: যাত্রী ভোগান্তি অব্যাহত বালি ব্রিজে। বাস ধরতে সাধারণ মানুষকে যাতে লম্বা রাস্তা হাঁটতে না হয় সেই কারণে বালিহল্ট ও বালি স্টেশনের মাঝে পাঁচিল তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু তাতে কি সমস্যার সামাধান আদৌ হচ্ছে? তারপর শুক্রবার অফিসের সময়ে কার্যত বন্ধ হয়ে গিয়েছে বালি ব্রিজের উপর যান চলাচল। স্লথ গতিতে এগিয়ে চলেছে গাড়ির চাকা। শেষে উপায় না দেখে ব্রিজের উপর দিয়েই হাঁটা শুরু করেছেন যাত্রীরা।
এক মহিলা যাত্রী বলেন, “অসুবিধা কাল থেকে প্রচুর হচ্ছে। আজ তো বাসের পিছনে ছুটতে-ছুটতে অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে।” আরও এক যাত্রী বলেন, “আড়াই তিন কিলোমিটার হাঁটতে হচ্ছে। তারপর সেই তার পেরিয়ে আমরা বাসে উঠছি।” অফিসযাত্রী বলেন, “রাজচন্দ্রপুরের কাছে কেটেছে। আর সিভিক বলছে একটু খানি হাঁটলেই বাস পাব।”
শুধু বাস চলাচল নয়। অফিস টাইমে আবার রাস্তা কার্যত বন্ধ। যান চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছে। গাড়ির লম্বা লাইন। শেষমেশ হাজারে-হাজারে মানুষ ফুট ধরে বালি ব্রিজ থেকে হাঁটা শুরু করে দিয়েছে। এক নিত্যযাত্রী বলেন, “তাড়াহুড়োর সময় যদি রাস্তা এইভাবে বন্ধ থাকে কী করব। কোন্নগর থেকে আমি আসছি। গোটা রাস্তা বন্ধ। বাধ্য হয়ে ব্রিজের উপর থেকেই হাঁটা শুরু করেছি।” প্রসঙ্গত, আগামী ২২ শে জানুয়ারি রাত বারোটা থেকে ২৭ জানুয়ারি ভোর চারটে পর্যন্ত বালি ব্রিজে যান চলাচলে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। বালি ব্রিজের ট্রেন লাইনের মেরামতি ও বালির সিসিআর ব্রিজে বালি হল্টের কাছে মেরামতি হবে। রেললাইনের গার্ডার পরিবর্তন করা হবে। এর জন্যই বালি ব্রিজে যান নিয়ন্ত্রণের কাজ করা হয়েছে খবর।