Kanchanjangha: কাঞ্চনজঙ্খা দেখতে আর যেতে হবে না দার্জিলিং, ধূপগুড়ি থেকেই পর্যটকদের নজর কাড়ছে সোনালি চূড়া
Kanchanjangha: কেউ মোবাইল নিয়ে কেউ বা আবার ক্যামেরায় সেই দৃশ্য বন্দি করছেন। অক্টোবর মাসের শেষের দিকে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য দেখা মেলায় কত খুশি পর্যটক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
জলপাইগুড়ি: এখন আর দার্জিলিং যেতে হচ্ছে না, কাঞ্চনজঙ্ঘা অপরূপ দৃশ্যর দেখা মিলছে ধূপগুড়ি থেকে। সোমবার ছিল ডুয়ার্সের আকাশ পরিষ্কার তাই কাঞ্চনজঙ্ঘা অপরূপ দৃশ্য দেখা মিলছে জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়ির বিভিন্ন জায়গায় থেকে । মাঝে দু’বছর করোনার কারণে লকডাউন ছিল। যার ফোনের পরিমাণ অনেকটা কম হয়েছে। সেই কারণেই ধূপগুড়ি শহর থেকেই দেখা মিলছে কাঞ্চনজঙ্ঘা পাহাড়ের। আর তাই কাঞ্চনজঙ্ঘা অপরূপ দৃশ্য উপভোগ করতে ধূপগুড়ি শহরের বিভিন্ন প্রান্তে ভিড় জমিয়েছিলেন শহরবাসী। কেউ মোবাইল নিয়ে কেউ বা আবার ক্যামেরায় সেই দৃশ্য বন্দি করছেন। অক্টোবর মাসের শেষের দিকে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য দেখা মেলায় কত খুশি পর্যটক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
তবে পর্যটকরা বলছেন, করোনার কারণে দুবছর লকডাউন থাকায় দূষণ অনেকটা কমে গিয়েছিল । আর সেই সময় আরো পরিষ্কার এবং আরও একমাস আগে থেকেই নভেম্বর মাসেই কাঞ্চনজঙ্ঘা উত্তরবঙ্গের বেশ কিছু জেলা থেকে দেখতে পাওয়া গিয়েছিল, তবে এবার অক্টোবর মাসের শেষ থেকেই ধূপগুড়ি শহর ডুয়ার্সের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা অপরূপ দৃশ্য দেখা মিলছে। আর তা ক্যামেরাবন্দি করেছেন ডুয়ার্সবাসী। মাঝে মেঘের আড়ালে চলে গিয়েছিল কাঞ্চনজঙ্ঘা। তবে সোমবার ভোর থেকে রোদ ঝলমলে মেঘমুক্ত আকাশ হওয়ায় কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য ডুয়ার্সের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দেখা যাচ্ছে। ঘুরতে আসা পর্যটকরা বিভিন্ন নদীর ধারে এবং ফাঁকা জায়গায় থেকে সেই ছবি মনোরম দৃশ্য ক্যামেরা বন্দি ও মোবাইলে ধরে রাখতে ভিড় জমিয়েছেন। কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা মিলছে ধূপগুড়ি, ময়নাগুড়ি এলাকা থেকেও যার ফলে খুশি সাধারণ মানুষ থেকে পর্যটকরা।
এরকমই একজন পর্যটক পেশায় চিকিৎসক দেবাঞ্জন রায় বলেন, “এতদিন দার্জিলিং যেতে হত কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে কিন্তু এখন ধূপগুড়ি থেকে দেখা মিলছে কাঞ্চনজঙ্ঘার সোনালি চূড়া।প্রচুর মানুষ সকাল থেকে ধূপগুড়ি তিন নম্বর ব্রিজ এলাকায় ভিড় জমিয়েছেন। এমনকি ঠাকুরপাঠ এলাকাতেও প্রচুর মানুষকে ভিড় জমাতে দেখা যায় এই কাঞ্চনজঙ্ঘা ক্যামেরাবন্দি করতে। অনেক ছবি আমরা ক্যামেরাবন্দি করলাম।”