AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Binnaguri: অবসরপ্রাপ্ত সেনা জওয়ানদের নিয়ে বিশেষ অনু্ষ্ঠান বিন্নাগুড়িতে

১৯৬৫ সালে ইন্দো পাক যুদ্ধে গুলিতে প্রতিবন্ধী হয়ে যাওয়া এক প্রাক্তন সেনা জওয়ানকে এদিন ই-বাইক উপহার দেওয়া হয়। এছাড়া পাঁচ সেনার প্রাক্তন জওয়ানের পরিবারের হাতেও এদিন হুইলচেয়ার তুলে দেওয়া হয়।

Binnaguri: অবসরপ্রাপ্ত সেনা জওয়ানদের নিয়ে বিশেষ অনু্ষ্ঠান বিন্নাগুড়িতে
সেনা জওয়ানদের অনুষ্ঠান
| Edited By: | Updated on: Jun 05, 2023 | 10:56 AM
Share

বিন্নাগুড়ি: বিন্নাগুড়ি সেনা ছাউনিতে অনুষ্ঠিত হল অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মীদের সমাবেশ। সম্মান জানানো হল ১৯৬৫ সালে ভারত পাকিস্তান যুদ্ধে আহত সেনা জওয়ানকে। চলাফেরার সুবিধার্থে ই-বাইক তুলে দেওয়া হয়েছে ভারতীয় সেনার ওই অবসরপ্রাপ্ত কর্মীর হাতে। অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মীদের নিয়ে একটি সমাবেশ ও অনুষ্ঠান হয়ে গেল বিন্নাগুড়ি মিলিটারি স্টেশনে। রবিবার ছুটির দিনে এই অনুষ্ঠানে আয়োজন করা হয়। মূলত কোচবিহার, জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার জেলার অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মী, বীর নারী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা এই সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। এবারের প্রাক্তন সৈনিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন জেলা থেকে আগত প্রায় ১২০০ জন প্রতিনিধি। এদিনের অনুষ্ঠানে বেশ কিছু উপহার তুলে দেওয়া হয় সেনা জওয়ানদের পরিবারের হাতে। যেমন ১৯৬৫ সালে ইন্দো পাক যুদ্ধে গুলিতে প্রতিবন্ধী হয়ে যাওয়া এক প্রাক্তন সেনা জওয়ানকে এদিন ই-বাইক উপহার দেওয়া হয়। এছাড়া পাঁচ সেনার প্রাক্তন জওয়ানের পরিবারের হাতেও এদিন হুইলচেয়ার তুলে দেওয়া হয়। এদিন অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ২০ মাউন্টেন ডিভিশনের জিওসি অজয় ফিরোজ শাহ-সহ আরও অনেকে। এদিন অনুষ্ঠান শুরুর আগে সেনা জওয়ানরা তাদের বিভিন্ন রেজিমেন্টের পক্ষ থেকে মহড়া প্রদর্শনী করেন।

এদিন অনুষ্ঠানে ২০ মাউন্টেন ডিভিশনের জিওসি অজয় ফিরোজ শাহ বলেন, “প্রতি বছর সেনাদের নিয়ে এই অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়ে থাকে বিন্নাগুড়ি সেনা ছাউনিতে। পাশ্ববর্তী এলাকার অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মীদের নিয়ে একটি সমাবেশ করা হয়েছে। এখানে আমরা বীর নারী, প্রাক্তন সেনাকর্মী থেকে শুরু সবাইকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। তাছাড়া আমরা অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মী ও তাদের পরিবারের পাশে সর্বদা আছি। এখানে অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মীদের সুবিধার্থে বিভিন্ন রকমের শিবির করা হয়েছে।”

এই সমাবেশে উপস্থিত প্রাক্তন সেনা জওয়ানের স্ত্রী মমতা ভট্টাচার্য বলেন, “আমি খুব খুশি এই অনুষ্ঠানে আসতে পেরে। অনেকদিন এই ধরনের অনুষ্ঠানের থেকে আমরা দূরে। প্রাক্তন সৈনিকরা কী কী সুযোগ সুবিধা পেতে পারে, সেই সমস্ত তথ্যগুলো এই দিনের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আমরা জানতে পারলাম। সেই সঙ্গে আমরা চিকিৎসার পরিষেবা ও এখান থেকে পেতে পারি সেটাও আমরা জানতে পারলাম এবং আমরা চিকিৎসককেও দেখালাম।”