AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kolkata Medical Hospital: মেডিক্যাল কলেজে সেন্ট্রাল ল্যাব বন্ধে ‘ভুল বোঝাবুঝির’ তত্ত্ব খাড়া চিকিৎসকের

রোগীর পরিজনদের পালটা বিক্ষোভে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের সেন্ট্রাল ল্যাবের গেট খোলা হয়। বলা যায়, রোগীর পরিজনেরাই তালা ভেঙে ল্যাবের গেট খুলে দেয়।

Kolkata Medical Hospital: মেডিক্যাল কলেজে সেন্ট্রাল ল্যাব বন্ধে 'ভুল বোঝাবুঝির' তত্ত্ব খাড়া চিকিৎসকের
সেন্ট্রাল ল্যাবের তালা ভাঙলেন রোগীর পরিজনেরা। নিজস্ব চিত্র।
| Edited By: | Updated on: Dec 06, 2022 | 4:29 PM
Share

কলকাতা: ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশেই ল্যাব বন্ধ ছিল। মঙ্গলবার সকালে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের সেন্ট্রাল ল্যাব বন্ধ থাকার ঘটনায় এমনই অভিযোগ উঠেছে। যদিও কার নির্দেশে ল্যাব বন্ধ ছিল তা স্পষ্ট নয়। তবে একটা ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল বলে জানিয়েছেন ওই বিভাগের চিকিৎসক অনামিকা মহান্ত।

হাসপাতাল সূত্রে খবর, সংসদীয় ভোট নিয়ে ছাত্র বিক্ষোভের জেরে সোমবার বিকেল থেকেই উত্তপ্ত কলকাতা মেডিক্য়াল কলেজ ও হাসপাতাল চত্বর। এদিন সকাল থেকে রোগী পরিষেবাতেও তার প্রভাব পড়ে। সেন্ট্রাল ল্যাব বন্ধ থাকায় চরম হয়রানির শিকার হয় রোগী ও তাদের পরিজনেরা। সেন্ট্রাল ল্যাবের গেট একেবারে তালাবন্ধ করা ছিল। তারপর দুপুরে রোগীর পরিজনদের পালটা বিক্ষোভে ল্যাবের গেট খোলা হয়। বলা যায়, রোগীর পরিজনেরাই তালা ভেঙে ল্যাবের গেট খুলে দেয়। এরপর ল্যাবের চিকিৎসক ড. অনামিকা মহান্ত ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন।

ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশেই ল্যাব বন্ধ ছিল বলে জানিয়েছেন ডা. অনামিকা মহান্ত। যদিও কার নির্দেশে ল্যাব বন্ধ ছিল তা তিনিও স্পষ্ট করেননি। তাঁর কথায়, “একটা ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। সেন্ট্রাল ল্যাব বন্ধ ছিল। সেটি খোলার ব্যবস্থা করেছি। তবে কার নির্দেশে বন্ধ ছিল জানি না। আমাদের কাজ করার কথা কাজ করছি।”

সেন্ট্রাল ল্যাব বন্ধ থাকার খবর পেয়ে মেডিক্যালের অধ্যক্ষও তড়িঘড়ি ল্যাব খোলার নির্দেশ দেন। তারপর দুপুরের দিকে ল্যাব খোলা হলেও রিপোর্ট নিতে গিয়ে হয়রানির শিকার হন রোগীর পরিজনেরা।