Adhir Chowdhury: ‘এটা আমার ভোট, আমি তো ঘুরবই’, দুর্গ ধরে রাখতে রাত থেকেই ‘পেট্রোলিং’ শুরু অধীরের

সৌরভ গুহ | Edited By: Soumya Saha

May 13, 2024 | 12:07 AM

Berhampore, Adhir Chowdhury: রবিবার রাত পৌনে দশটা নাগাদ নিজেই ছুটলেন বহরমপুর পৌরসভার দশ নম্বর ওয়ার্ডের মাছমারা অঞ্চলে। একেবারে তৃণমূলের পার্টি অফিসের বাইরের রাস্তায় পৌঁছে যান অধীর চৌধুরী। জানা যাচ্ছে, এলাকায় কিছু গোলমালের খবর পেয়েছিলেন অধীর, সেই কারণেই ছুটে যান তিনি।

Follow Us

বহরমপুর: রাত পোহালেই চতুর্থ দফার ভোট। ভোটগ্রহণের আগের রাতই থেকেই মাঠে-ময়দানে নেমে পড়েছেন বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থী অধীররঞ্জন চৌধুরী। দুর্গ ধরে রাখার লড়াই তাঁর। তাই কোথাও কোনও খামতি রাখতে চাইছেন না প্রদেশ কংগ্রস সভাপতি। রবিবার রাত পৌনে দশটা নাগাদ নিজেই ছুটলেন বহরমপুর পৌরসভার দশ নম্বর ওয়ার্ডের মাছমারা অঞ্চলে। একেবারে তৃণমূলের পার্টি অফিসের বাইরের রাস্তায় পৌঁছে যান অধীর চৌধুরী। জানা যাচ্ছে, এলাকায় কিছু গোলমালের খবর পেয়েছিলেন অধীর, সেই কারণেই ছুটে যান তিনি।

পরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থী বলেন, “এটা আমার নিজের ভোট। বুথে বুথে যাওয়া, বুথের কী অবস্থা, কতজন ফোর্স আছে, প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে কথা বলা… এটা আমার অধিকারের মধ্যে পড়ে। আমার রুটিনের মধ্যে পড়ে। সেই অধিকার অনুযায়ী আমি তো ঘুরবই। কাল আমার ভোট, আমাকে ঘুরতে হবে না? শুনছি মানুষকে ভয় দেখানো হচ্ছে। বলা হচ্ছে, কাল যেন কেউ ভোট দিতে না আসে। আমাকে তো আসতেই হবে। আমি মানুষের প্রতিনিধি হতে চেয়েছি, মানুষকে তো বলতেই হবে।”

অধীর চৌধুরীর অভিযোগ, শাসক দল চাইছে বহরমপুর শহরে ভয় দেখিয়ে ভোট শতাংশ যাতে কম পড়ে, সেই চেষ্টা করতে। তিনি বলেন, ‘সকালে হয়ত শহরের বিভিন্ন প্রান্তে দু-চারটে বোমা ফেলে দিল। হয়ত দু-চারটে লোককে চড়-থাপ্পড় মেরে ভয় দেখাল। ওরা চাইছে যাতে বহরমপুর শহরে ভোটের শতাংশ যাতে কমে যায়।’

এদিকে রবিবার রাতে অধীর যখন এলাকায় পৌঁছান, তখন কিছু অপ্রিয় প্রশ্নের মুখেও পড়তে হয় তাঁকে। স্থানীয় এক যুবক তাঁকে আঙুল উঁচিয়ে প্রশ্ন করেন, ‘বছরে একটা দিনই কি আসবেন? শুধু ভোটের টাইমেই আসবেন?’ জানা যাচ্ছে, ওই যুবক এলাকায় তৃণমূল সমর্থক বলে পরিচিত। সেই নিয়েই এলাকার কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে একপ্রস্থ বচসা শুরু হয় ওই যুবকের।

অধীরের দাবি, তিনি যখন ওই এলাকায় দাঁড়িয়ে ছিলেন তখন তৃণমূলের কয়েকজন এসে তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিল কেন তিনি এত রাতে সেখানে দাঁড়িয়ে। এই নিয়ে একপ্রস্থ বাকবিতণ্ডা হয় বলে দাবি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির। যদিও এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত তৃণমূলের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। ইতিমধ্যেই দশ নম্বর ওয়ার্ডের ওই এলাকায় পৌঁছে গিয়েছে পুলিশ।

বহরমপুর: রাত পোহালেই চতুর্থ দফার ভোট। ভোটগ্রহণের আগের রাতই থেকেই মাঠে-ময়দানে নেমে পড়েছেন বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থী অধীররঞ্জন চৌধুরী। দুর্গ ধরে রাখার লড়াই তাঁর। তাই কোথাও কোনও খামতি রাখতে চাইছেন না প্রদেশ কংগ্রস সভাপতি। রবিবার রাত পৌনে দশটা নাগাদ নিজেই ছুটলেন বহরমপুর পৌরসভার দশ নম্বর ওয়ার্ডের মাছমারা অঞ্চলে। একেবারে তৃণমূলের পার্টি অফিসের বাইরের রাস্তায় পৌঁছে যান অধীর চৌধুরী। জানা যাচ্ছে, এলাকায় কিছু গোলমালের খবর পেয়েছিলেন অধীর, সেই কারণেই ছুটে যান তিনি।

পরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থী বলেন, “এটা আমার নিজের ভোট। বুথে বুথে যাওয়া, বুথের কী অবস্থা, কতজন ফোর্স আছে, প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে কথা বলা… এটা আমার অধিকারের মধ্যে পড়ে। আমার রুটিনের মধ্যে পড়ে। সেই অধিকার অনুযায়ী আমি তো ঘুরবই। কাল আমার ভোট, আমাকে ঘুরতে হবে না? শুনছি মানুষকে ভয় দেখানো হচ্ছে। বলা হচ্ছে, কাল যেন কেউ ভোট দিতে না আসে। আমাকে তো আসতেই হবে। আমি মানুষের প্রতিনিধি হতে চেয়েছি, মানুষকে তো বলতেই হবে।”

অধীর চৌধুরীর অভিযোগ, শাসক দল চাইছে বহরমপুর শহরে ভয় দেখিয়ে ভোট শতাংশ যাতে কম পড়ে, সেই চেষ্টা করতে। তিনি বলেন, ‘সকালে হয়ত শহরের বিভিন্ন প্রান্তে দু-চারটে বোমা ফেলে দিল। হয়ত দু-চারটে লোককে চড়-থাপ্পড় মেরে ভয় দেখাল। ওরা চাইছে যাতে বহরমপুর শহরে ভোটের শতাংশ যাতে কমে যায়।’

এদিকে রবিবার রাতে অধীর যখন এলাকায় পৌঁছান, তখন কিছু অপ্রিয় প্রশ্নের মুখেও পড়তে হয় তাঁকে। স্থানীয় এক যুবক তাঁকে আঙুল উঁচিয়ে প্রশ্ন করেন, ‘বছরে একটা দিনই কি আসবেন? শুধু ভোটের টাইমেই আসবেন?’ জানা যাচ্ছে, ওই যুবক এলাকায় তৃণমূল সমর্থক বলে পরিচিত। সেই নিয়েই এলাকার কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে একপ্রস্থ বচসা শুরু হয় ওই যুবকের।

অধীরের দাবি, তিনি যখন ওই এলাকায় দাঁড়িয়ে ছিলেন তখন তৃণমূলের কয়েকজন এসে তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিল কেন তিনি এত রাতে সেখানে দাঁড়িয়ে। এই নিয়ে একপ্রস্থ বাকবিতণ্ডা হয় বলে দাবি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির। যদিও এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত তৃণমূলের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। ইতিমধ্যেই দশ নম্বর ওয়ার্ডের ওই এলাকায় পৌঁছে গিয়েছে পুলিশ।

Next Article