AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Duttapukur Blast: ‘বেআইনি বাজি কারখানার টাকা পৌঁছত’, মন্ত্রী রথীনের অভিযোগের পাল্টা বিস্ফোরক নওশাদ

Barasat Blast: এ দিন, নওশাদ কয়েকজন এলাকার নেতার নাম উল্লেখ করেন। তাঁর দাবি তাঁদের জিজ্ঞাসা করলেই জানা যাবে আসল দোষী কে। আইএসএফ বিধায়কের কথায়, "মুর্শিদাবাদের লোকজনকে নিয়ে এই কাজ করানো হত। এই ঘটনায় আমাদের বুথ সভাপতির মা মারা গিয়েছেন।"

Duttapukur Blast: 'বেআইনি বাজি কারখানার টাকা পৌঁছত', মন্ত্রী রথীনের অভিযোগের পাল্টা বিস্ফোরক নওশাদ
বিস্ফোরক নওশাদ Image Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Aug 27, 2023 | 2:43 PM
Share

বারাসত: বারাসতে বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় শুরু হয়েছে রাজনৈতিক কাদা ছোড়াছুড়ি। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার পিছনে আইএসএফ-এর একজন ব্যক্তিকে দায়ী করেছেন তৃণমূল বিধায়ক তথা মন্ত্রী রথীন ঘোষ। যদিও, সেই অভিযোগ উড়িয়েছেন ভাঙড়ের বিধায়ক তথা আইএসএফ নেতা নওশাদ সিদ্দিকি। নাম না করে রথীন ঘোষের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, তদন্ত করলে হয়ত জানা যাবে ওই নেতার কাছেই বেআইনি বাজি কারখানার লেনদেন পৌঁছত।

এ দিন, নওশাদ কয়েকজন এলাকার নেতার নাম উল্লেখ করেন। তাঁর দাবি তাঁদের জিজ্ঞাসা করলেই জানা যাবে আসল দোষী কে। আইএসএফ বিধায়কের কথায়, “মুর্শিদাবাদের লোকজনকে নিয়ে এই কাজ করানো হত। এই ঘটনায় আমাদের বুথ সভাপতির মা মারা গিয়েছেন। স্থানীয় তৃণমূল নেতা যে এর সঙ্গে যুক্ত সে পলাতক। মালিককে খুঁজে বের করলেই সবটা জানা যাবে। এছাড়াও, কারামত আলি, আজিবর আলি এদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই সত্য উদঘাটন হবে। তৃণমূল এখন বিরোধীদের উপর দোষ চাপিয়ে দিয়ে খালাস হতে চাইছে।”

প্রসঙ্গত, আজ সকাল আটটা নাগাদ বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ হয়। সেই ঘটনায় পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে চারজন মারা গিয়েছে। তবে বারাসত জেলা হাসপাতালের সুপার ৭ জন মৃত এবং ৮ জন আহত বলে ঘোষণা করেছেন। এলাকাবাসীও সাতজনের মৃত্যুর কথা বলছেন বারেবারে। শুধু তাই নয়, একই সঙ্গে তাঁরা এই ঘটনায় মন্ত্রী রথীন ঘোষের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। যদিও, রথীনবাবুর দাবি, “এই কাজের সঙ্গে রমজান নামে আইএসএফ-এর একটি ছেলে যুক্ত।”

বিধায়কের এই দাবিকে উড়িয়ে নওশাদ বলেছেন, “আমরা ওইখানে জিতেছি ঠিকই। কিন্তু একপ্রকার তৃণমূল নেতাদের মদত আর পুলিশের তোলাবাজিতে চলত এই কারাখানা। বিস্ফোরণের ঘটনায় আমাদের একাধিক ছেলে মারা গিয়েছে।”