Belgharia Expressway: অনেকদিন ধরেই বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধারে চলছিল এইসব, কেউ টেরটুকু পাননি,পরে পুরপ্রধানের কানে যেতেই…
South Dumdum: দক্ষিণ দমদম পুরসভার ১নং ওয়ার্ডের বেলঘরিয়া এক্সপ্রেওয়ের ধারে মাঠকল অঞ্চলে সরকারি ঝিল ভরাটের এই অভিযোগ উঠেছে। আর এই অভিযোগ তুলেছেন খোদ দক্ষিণ দমদম পুরসভার পুরপ্রধান। দমদম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের পুরপ্রধান কস্তুরি চৌধুরী।
বেলঘরিয়া: দিন হোক বা রাত। হু-হু করে ছোটে গাড়ি। কিন্তু রাত হলেই এক্সপ্রেসওয়ের দু’দিকের পরিস্থিতি যেন বদলে যায়। অভিযোগ ওঠে বিস্তর। কী সেই অভিযোগ? জানা যাচ্ছে, বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধারে দু’পাশের জলা ভূমি। আর সরকারি সেই ঝিল ভরাটের অভিযোগ উঠল। কাঠগড়ায় তৃণমূল কাউন্সিলর। এ দিকে, ঝিল ভরাটের সেই খবর কানে পৌঁছতেই সরব দক্ষিন দমদম পুরসভার পুরপ্রধান কস্তুরি চৌধুরী। যদিও, কস্তুরি সংবাদ মাধ্যমের ক্যামেরার মুখোমুখি হতে চাননি।
দক্ষিণ দমদম পুরসভার ১নং ওয়ার্ডের বেলঘরিয়া এক্সপ্রেওয়ের ধারে মাঠকল অঞ্চলে সরকারি ঝিল ভরাটের এই অভিযোগ উঠেছে। আর এই অভিযোগ তুলেছেন খোদ দক্ষিণ দমদম পুরসভার পুরপ্রধান। দমদম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের পুরপ্রধান কস্তুরি চৌধুরী। অভিযোগ, এই ঝিল ভরাট হচ্ছে রাতের অন্ধকারে। সেই খবর যায় দক্ষিন দমদম পুরসভার পুরপ্রধানের কাছে। উত্তর দমদম পুরসভার ৩১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুজয় দাসের অনুগামীরা এই ভরাটের যুক্ত বলে খবর। বড় বড় ডাম্পারে মাটি এনে তা সরকারি ঝিলের সামনে জড়ো করা হচ্ছে। এরপরে তা জেসিবি দিয়ে ঝিলে ফেলা হচ্ছে। রাতের অন্ধকারে এই গোটা প্রক্রিয়া চালানো হচ্ছে। এই বিষয়ে সুজয়বাবুকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন তোলেননি।
এরপরেই নড়েচড়ে বসেন পুরপ্রধান। তৎক্ষনাত তিনি দমদম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এরপরেই প্রশাসনের তরফে গোটা বিষয়ের উপরে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এখন প্রশ্ন উঠছে কারা কাদের মদতে এই সমাজ বিরোধীরা এই কাজ করার সাহস পেল।