AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

TET Scam: হাতে ‘পুলিশের কামড়’, সেই চাকরিপ্রার্থী অরুণিমার চিঠিতে কলকাতা পুলিশের রিপোর্ট তলব জাতীয় মহিলা কমিশনের

TET Scam: গোটা বিষয়টি জানিয়ে তিনি ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশনকে চিঠি দেন। ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশন বুধবার সেই চিঠির প্রত্যুত্তর দেয়। তাতে জানানো হয়েছে, ১৫ দিনের মধ্যে কলকাতা পুলিশ কমিশনারের কাছে পূর্ণাঙ্গ বিষয়টির রিপোর্ট চেয়ে পাঠানো হয়েছে।

TET Scam: হাতে 'পুলিশের কামড়', সেই চাকরিপ্রার্থী অরুণিমার চিঠিতে কলকাতা পুলিশের রিপোর্ট তলব জাতীয় মহিলা কমিশনের
অরুণিমা পাল ও ইভা থাপা
| Edited By: | Updated on: Apr 27, 2023 | 5:01 PM
Share

বেলঘরিয়া: সেই অরুণিমা পাল। বেলঘড়িয়ায় এই টেট উত্তীর্ণ চাকরি প্রার্থী উঠে এসেছিলেন সংবাদ শিরোনামে। তিনি অভিযোগ করেছিলেন করুণাময়ীতে বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে ‘পুলিশের কামড়’ খেতে হয়েছিল তাঁকে। অভিযোগ উঠেছিল তেমনই। সেই ঘটনায় এবার কলকাতা পুলিশের কাছে রিপোর্ট চেয়ে পাঠাল জাতীয় মহিলা কমিশন। গত ৯ নভেম্বর, কলকাতায় বিক্ষোভ দেখাতে গিয়েছিলেন। বিক্ষোভ হটাতে তাঁকে আটক করে প্রিজন ভ্যানে তুলেছিল পুলিশ। অভিযোগ, চরম ধস্তাধস্তির মাঝেই সেই সময় কলকাতা পুলিশের ইভা থাপা নামে এক মহিলা অফিসার তাঁর হাতে কামড়ে দেন । চাকরিপ্রার্থীর হাতে ‘পুলিশের কামড়’ দেওয়ার ঘটনায় উত্তাল হয় রাজ্য রাজনীতি। সাগরদত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে হাতের ক্ষত পরীক্ষা করান অরুণিমা। সরকারি হাসপাতালের প্রেসক্রিপশনেও বলা হল, মানুষের কামড়েই ক্ষত হয়েছে অরুণিমার হাতে। বিরোধীরা সরব হন, অরুণিমাকে ঘটনার পর গ্রেফতার করা হলেও কেন অভিযুক্ত পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি?

সেই বিষয়ে রাজ্য মহিলা কমিশনকে কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে একটি রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে। যে ওই মহিলা পুলিশ অফিসারকে ১৫ দিনের জন্য কাউন্সিলিং এবং ট্রেনিং পিরিয়ডে পাঠানো হচ্ছে। এই রিপোর্টে অরুনিমা পাল খুশি হন নি। গোটা বিষয়টি জানিয়ে তিনি ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশনকে চিঠি দেন। ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশন বুধবার সেই চিঠির প্রত্যুত্তর দেয়। তাতে জানানো হয়েছে, ১৫ দিনের মধ্যে কলকাতা পুলিশ কমিশনারের কাছে পূর্ণাঙ্গ বিষয়টির রিপোর্ট চেয়ে পাঠানো হয়েছে।

এখন অরুণিমা পাল বলেন, “আমি ওদের বিভাগীয় তদন্তে ব্যাপারে একেবারেই জ্ঞাত ছিলাম না। কী পদক্ষেপ করেছে, তাও জানতে পারিনি। আমার প্রশ্ন, যে পুলিশের কাউন্সিলিং করানোর প্রয়োজন রয়েছে, সেই অসুস্থ, অস্বাস্থ্যকর কনস্টেবল কীভাবে নিয়োগ হলেন? নাকি তাঁকে আড়াল করার চেষ্টা চলছে। তাই আমি পরবর্তী পদক্ষেপ করি।”