AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

SIR in Bengal: তৃণমূল কর্মীই বিজেপির বিএলএ! SIR আবহে নতুন বিতর্ক জগদ্দলে

TMC-BJP: যদিও নিখিল দাস সবটাই অস্বীকার করছেন। তাঁর দাবি, সে আগে বিজেপি করত, কিন্তু এখন সে তৃণমূল করে। কিন্তু কে বা কারা তাঁর নাম বিজেপির বিএলএ হিসাবে দিয়েছে সেটা তাঁর জানা নেই। পাশে দাঁড়াচ্ছে দল। পাল্টা সুর চড়াচ্ছে বিজেপিও।

SIR in Bengal: তৃণমূল কর্মীই বিজেপির বিএলএ! SIR আবহে নতুন বিতর্ক জগদ্দলে
এলাকার রাজনৈতিক মহলে চাপানউতোর Image Credit: TV 9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 08, 2025 | 3:27 PM
Share

জগদ্দল: পুরোদমে চলছে এসআইআরের কাজ। এদিকে বিএলএ দেওয়ার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের তথ্য বলছে তৃণমূল বিজেপির মধ্যে চলছে সমানে সমানে টক্কর। বিএলও-র সঙ্গে কার্যত ছায়াসঙ্গীর মতো কাজ করছেন তাঁরা। কিন্তু এরইমধ্যে জগদ্দল থেকে উঠে আসছে এক চমকপ্রদ ছবি। সেখানে বিএলএ নিয়ে আবার বিজেপির ভরসা তৃণমূলের উপরেই। জগদ্দল বিধানসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের আতপুর এলাকায় ১২৪ নম্বর পাটে নিখিল দাস এলাকায় সক্রিয় তৃণমূল কর্মী হিসাবেই পরিচিত। কিন্তু তাৎপর্যপূর্ণভাবে সেই নিখিল দাসের নাম বিজেপির বিএলএ হিসাবে পাঠানো হয়েছে কমিশনের কাছে। খবর সামনে আসতেই শোরগোল এলাকার রাজনৈতিক মহলে। 

যদিও নিখিল দাস সবটাই অস্বীকার করছেন। তাঁর দাবি, সে আগে বিজেপি করত, কিন্তু এখন সে তৃণমূল করে। কিন্তু কে বা কারা তাঁর নাম বিজেপির বিএলএ হিসাবে দিয়েছে সেটা তাঁর জানা নেই। নিখিল বলছেন, “আমার কাছে ফোনটা আসতেই আমি অবাক হয়ে যাই। আমি তো বিজেপির কোনও মিটিং-মিছিলেও যাই না। আমি ২০১৯ সালের পর থেকে তৃণমূলই করছি।”  

এই নিখিল দাসের হয়ে সুর চড়িয়েছেন জগদ্দল টাউন তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি বিপ্লব মালো। বিজেপির বিরুদ্ধে তীব্র কটাক্ষবাণ শানিয়ে তিনি বলেন, এটাই হচ্ছে বিজেপির কাজ। আসলে চক্রান্ত করছে। ওদের কোনও লোকজন নেই। কোনও বলার ইস্যু নেই। তাই তৃণমূল কর্মীকেই বিজেপি হিসেবে চিহ্নিত করে নাম পাঠিয়ে দিয়েছে। 

যদিও চুপ করে থাকেনি বিজেপিও। পাল্টা সুর চড়িয়েছে বিজেপিও। বিজেপির ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সহ-সভাপতি প্রিয়াঙ্কু পান্ডে বলছেন, “তৃণমূলই আসলে কলকাঠি নাড়ছে। ওরা ভয় দেখিয়ে চমকিয়ে ওকে তৃণমূল দেখাতে চাইছে। নিখিল দাস নিজে থেকেই ছবি ও সই করে বিএলএ হিসাবে। তার প্রমাণও রয়েছে কমিশনের খাতায়। এখন ভয় পেয়ে এসব বলছে।”