Last Phase Election: ‘মেরে ফেলবে ওরা…বাঁচান আমাকে’, নেতার পা জড়িয়ে হাউ হাউ করে কাঁদছেন ভোটার
Last Phase Election: হাড়োয়ার বিজেপি নেতা কাসেম আলীকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে দেখা যায় ওই ভোটারকে। তাঁর অভিযোগ হাড়োয়ার ব্লক সভাপতি খালেক মোল্লার বিরুদ্ধে। তাঁর দাবি, খালেক মোল্লার বেআইনি প্রচুর সম্পত্তি আছে। সিবিআই তদন্ত করা হোক।
হাড়োয়া: শেষ দফার ভোটের দিন সকালেই সামনে এল সন্ত্রাসের ছবি। বসিরহাট কেন্দ্রের হাড়োয়া এলাকার ঘটনা। অভিযোগ, ৩৬ ও ৩৭ নম্বর বুথে একাধিক ভোটারকে ভোট না দিয়েই ফিরে যেতে হচ্ছে। তাঁদের দাবি, ভোট দিতে দিচ্ছে না শাসক দল। রীতিমতো হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলেও দাবি করা হচ্ছে। এক ভোটারকে দেখা গেল, বিজেপি নেতার পা ধরে হাউ হাউ করে কাঁদছেন তিনি। তিনি বলতে থাকেন, “আমাকে বাঁচান, আমাকে ওরা মেরে ফেলবে। আমাকে ভোট দিতে দিচ্ছে না।” তাঁকে আশ্বস্ত করে বিজেপি নেতা বলেন, ‘আমি আপনাকে ভোট দিতে নিয়ে যাব।’
হাড়োয়ার বিজেপি নেতা কাসেম আলীকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে দেখা যায় ওই ভোটারকে। তাঁর অভিযোগ হাড়োয়ার ব্লক সভাপতি খালেক মোল্লার বিরুদ্ধে। তাঁর দাবি, খালেক মোল্লার বেআইনি প্রচুর সম্পত্তি আছে। সিবিআই তদন্ত করা হোক।
নেতার পা জড়িয়ে ওই ভোটার কাঁদতে কাঁদতে বলেন, “আমাকে ভোট দিতে দিল না। গণতন্ত্রকে মেরে ফেলছে ওরা। আমাকে বাঁচান, আমাকে মেরে ফেলবে। ওরা অনেক সম্পত্তি করেছে জনগণের টাকায়। এই গুণ্ডাদের গ্রেফতার করা হোক। সিবিআই তদন্ত চাই।”
এছাড়াও হাড়োয়ায় এক বিজেপি কর্মীকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার করে তৃণমূল। মিনাখাঁ বিধানসভার কালিনগর গ্রামের ৫৫ নম্বর বুথের ঘটনা। হাড়োয়া এক নম্বর ব্লক তৃণমূল যুব সম্পাদক তরিকুল ইসলাম বলেন, “বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র হেরে যাবেন, সেই কারণে বিজেপি মিথ্যা নাটক করছে। তৃণমূল কোনও মারামারির রাজনীতি করে না।”