আসানসোল : শিল্পশহর আসানসোলে (Asansol) মেয়রের ঘরে দাঁড়িয়ে ঘুরিয়ে তৃণমূলের সমালোচনা করলেন বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পাল (Agnimitra Paul)। আসানসোলের মেয়র বিধান উপাধ্যায়কে তাঁর অনুরোধ, “প্রচারে যেন আপনার দলের কর্মীরা হামলা না চালায়।” মেয়রকে অগ্নিমিত্রা বলেন, “বারাবনি যাব। শুনছি নাকি সেখানে আপনাদের ছেলেরা প্রচুর মারধর করে। এটা আপনি একটু বলে দেবেন যাতে মারধর না করে। আপনিই ওখানকার বস।” এরপর বিধান উপাধ্যায় কিছু বলতে যাচ্ছিলেন। তাঁকে থামিয়ে দিয়ে অগ্নিমিত্রার আরও সংযোজন, “যে জায়গাগুলিতে ঝামেলা হয়, সেই জায়গাগুলিতে ঢুকিনি এখনও। ঢুকলে যেন তারা ঝামেলা না করে।”
মেয়র বিধান উপাধ্যায়ের অবশ্য বক্তব্য, “এক হাতে কিছু হয় না।” মেয়রের এই কথা শুনে বাবুল সুপ্রিয়র প্রসঙ্গও তোলেন অগ্নিমিত্রা। বলেন, “এখানকার প্রাক্তন সাংসদ, যিনি এখন আপনাদের দলে, তিনি যখন বারাবনি গিয়েছিলেন, তখন তৃণমূলের লোকেরা তাঁর গাড়ি ভাঙচুর করেছিল।” এর পাশাপাশি জামুরিয়া ও পাণ্ডবেশ্বরেও যাতে কোনও সমস্যা না করা হয়, সেই আবেদনও করেন তিনি। মেয়র অবশ্য তাঁকে আশ্বস্ত করে বলেন, কোথাও কোনও সমস্যা হবে না।
পশ্চিম বর্ধমানের বারাবনি বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক হলেন বিধান উপাধ্যায়। ওই এলাকা থেকে এর আগেও বেশ কয়েকবার সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলেছে বিরোধী শিবির। শুধু তাই নয়, কয়েকদিন আগে পাণ্ডবেশ্বরে নির্বাচনী কর্মিসভায় গিয়ে শুভেন্দু অধিকারীকেও একদল তৃণমূল সমর্থকের বিক্ষোভের মধ্যে পড়তে হয়েছিল।
উল্লেখ্য, এই মেয়র ও বিজেপি প্রার্থীর এই কথাবার্তার সূত্রপাত হোর্ডিং বণ্টন সংক্রান্ত অভিযোগ নিয়ে। আসানসোলের ভোট প্রচারে হোর্ডিং বণ্টনে বৈষম্যের অভিযোগ তুলেছিলেন অগ্নিমিত্রা পাল। সেই সংক্রান্ত বিষয়ে মৌখিক আশ্বাসে সন্তুষ্ট না হয়ে অগ্নিমিত্রা পাল দলীয় কর্মীদের নিয়ে পুরনিগমের বাইরে প্রতিবাদে বসে পড়েন। দীর্ঘক্ষন বসে থাকার পর ফের আসানসোলের মেয়র বিধান উপাধ্যায় ও পৌরচেয়ারম্যান অমরনাথ চট্টোপাধ্যায় আসেন। বিজেপি প্রার্থীকে তাঁরা আশ্বাস দেন। তাঁরা দাবি করেন, হোর্ডিংয়ের বিষয়টি এজেন্সি মারফত হয়। যে ভুল বুঝাবুঝি আছে, সেটি তিনি বা তাঁরা দূর করার চেষ্টা করবেন।
আরও পড়ুন : TMC Election Campaign: বালিগঞ্জে রোড শো করবেন অভিষেক, উপনির্বাচনের আসরে নামতে পারেন মমতাও
আসানসোল : শিল্পশহর আসানসোলে (Asansol) মেয়রের ঘরে দাঁড়িয়ে ঘুরিয়ে তৃণমূলের সমালোচনা করলেন বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পাল (Agnimitra Paul)। আসানসোলের মেয়র বিধান উপাধ্যায়কে তাঁর অনুরোধ, “প্রচারে যেন আপনার দলের কর্মীরা হামলা না চালায়।” মেয়রকে অগ্নিমিত্রা বলেন, “বারাবনি যাব। শুনছি নাকি সেখানে আপনাদের ছেলেরা প্রচুর মারধর করে। এটা আপনি একটু বলে দেবেন যাতে মারধর না করে। আপনিই ওখানকার বস।” এরপর বিধান উপাধ্যায় কিছু বলতে যাচ্ছিলেন। তাঁকে থামিয়ে দিয়ে অগ্নিমিত্রার আরও সংযোজন, “যে জায়গাগুলিতে ঝামেলা হয়, সেই জায়গাগুলিতে ঢুকিনি এখনও। ঢুকলে যেন তারা ঝামেলা না করে।”
মেয়র বিধান উপাধ্যায়ের অবশ্য বক্তব্য, “এক হাতে কিছু হয় না।” মেয়রের এই কথা শুনে বাবুল সুপ্রিয়র প্রসঙ্গও তোলেন অগ্নিমিত্রা। বলেন, “এখানকার প্রাক্তন সাংসদ, যিনি এখন আপনাদের দলে, তিনি যখন বারাবনি গিয়েছিলেন, তখন তৃণমূলের লোকেরা তাঁর গাড়ি ভাঙচুর করেছিল।” এর পাশাপাশি জামুরিয়া ও পাণ্ডবেশ্বরেও যাতে কোনও সমস্যা না করা হয়, সেই আবেদনও করেন তিনি। মেয়র অবশ্য তাঁকে আশ্বস্ত করে বলেন, কোথাও কোনও সমস্যা হবে না।
পশ্চিম বর্ধমানের বারাবনি বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক হলেন বিধান উপাধ্যায়। ওই এলাকা থেকে এর আগেও বেশ কয়েকবার সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলেছে বিরোধী শিবির। শুধু তাই নয়, কয়েকদিন আগে পাণ্ডবেশ্বরে নির্বাচনী কর্মিসভায় গিয়ে শুভেন্দু অধিকারীকেও একদল তৃণমূল সমর্থকের বিক্ষোভের মধ্যে পড়তে হয়েছিল।
উল্লেখ্য, এই মেয়র ও বিজেপি প্রার্থীর এই কথাবার্তার সূত্রপাত হোর্ডিং বণ্টন সংক্রান্ত অভিযোগ নিয়ে। আসানসোলের ভোট প্রচারে হোর্ডিং বণ্টনে বৈষম্যের অভিযোগ তুলেছিলেন অগ্নিমিত্রা পাল। সেই সংক্রান্ত বিষয়ে মৌখিক আশ্বাসে সন্তুষ্ট না হয়ে অগ্নিমিত্রা পাল দলীয় কর্মীদের নিয়ে পুরনিগমের বাইরে প্রতিবাদে বসে পড়েন। দীর্ঘক্ষন বসে থাকার পর ফের আসানসোলের মেয়র বিধান উপাধ্যায় ও পৌরচেয়ারম্যান অমরনাথ চট্টোপাধ্যায় আসেন। বিজেপি প্রার্থীকে তাঁরা আশ্বাস দেন। তাঁরা দাবি করেন, হোর্ডিংয়ের বিষয়টি এজেন্সি মারফত হয়। যে ভুল বুঝাবুঝি আছে, সেটি তিনি বা তাঁরা দূর করার চেষ্টা করবেন।
আরও পড়ুন : TMC Election Campaign: বালিগঞ্জে রোড শো করবেন অভিষেক, উপনির্বাচনের আসরে নামতে পারেন মমতাও