AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Chandrakona: খারাপ হয়ে গিয়েছে ২টো কিডনিই, স্বয়ং ‘ঈশ্বর’ এসে যেন প্রাণ বাঁচালেন, চন্দ্রকোনায় মন ভাল করা ঘটনা

Paschim Medinupur: ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা চন্দ্রকোনা ২ নম্বর ব্লকের মোল্লেশ্বরপুর গ্রামের। সেখানকার বাসিন্দা দেবাশীস রানা। দীর্ঘদিন ধরেই তাঁর দু'টি কিডনি নষ্ট হয়ে রয়েছে। দিনা আনা দিন খাওয়া পরিবারের যুবক সরকারিভাবে চিকিৎসা করার পাশাপাশি প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকার ওষুধ কিনতে হচ্ছে , অবশেষে সেই যুবকের পাশে দাঁড়ালো চন্দ্রকোনা ২ নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অলোক ঘোষ।

Chandrakona: খারাপ হয়ে গিয়েছে ২টো কিডনিই, স্বয়ং 'ঈশ্বর' এসে যেন প্রাণ বাঁচালেন, চন্দ্রকোনায় মন ভাল করা ঘটনা
দেবাশিস রানাImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 31, 2025 | 12:42 PM
Share

চন্দ্রকোনা: অবস্থা ভাল না। শরীরের দু’টি কিডনিই নষ্ট হয়ে গিয়েছে। সেই কারণে চিকিৎসার জন্য প্রতিনিয়ত খরচ হচ্ছে প্রচুর টাকা। কীভাবে এত টাকার ধাক্কা সামলাবেন? সেই চিন্তাতেই কাটছিল দিন। অবশেষে অসুস্থ যুবকের পাশে দাঁড়ালেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি। তিনি নিজের উদ্যোগে একাধিক মানুষের সহযোগিতায় ২ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা সাহায্য তুলে দিলেন অসুস্থ যুবকের হাতে। আর এই সাহায্য পেয়ে ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিলেন ওই যুবক।

ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা চন্দ্রকোনা ২ নম্বর ব্লকের মোল্লেশ্বরপুর গ্রামের। সেখানকার বাসিন্দা দেবাশিস রানা। দীর্ঘদিন ধরেই তাঁর দু’টি কিডনি নষ্ট হয়ে রয়েছে। দিনা আনা দিন খাওয়া পরিবারের যুবক সরকারিভাবে চিকিৎসা করার পাশাপাশি প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকার ওষুধ কিনতে হচ্ছে , অবশেষে সেই যুবকের পাশে দাঁড়ালো চন্দ্রকোনা ২ নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অলোক ঘোষ। অলকবাবু উদ্যোগ নিয়ে একাধিক মানুষের কাছ থেকে সাহায্য সহযোগিতা ও নিজে ৪৬ হাজার টাকা দিয়ে দুই লক্ষ ২৫ হাজার টাকা দেবাশিসের হাতে তুলে দিয়েছেন।

অলোক ঘোষ বলেন, “২০২৪ এর মাঝামাঝি সময়ে দেবাশিসবাবু আমার কাছে আসেন। ওঁর দু’টি কিডনি খারাপ। ডায়ালসিসের যা খরচ তা আমার পক্ষে সমাধান নয়। এরপর আমি আমার পক্ষ থেকে যত সম্ভব চেষ্টা করি। টাকা তুলি। তারপর নিজেও কিছু অর্থ দিয়ে দিই।” দেবাশিসবাবু বলেন, “২০১৮ সাল থেকে কিডনিতে অসুবিধা। এর যা খরচ তা আমার পক্ষে অসম্ভব। আমি অনেকের কাছে গিয়েছি। আর্থিক সাহায্য চেয়েছি। কিন্তু সাড়া মেলেনি। তারপরই পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির কাছে যাই। তিনি আশ্বাস দেন। আর সেই আশ্বাস পূরণ করেন।”