AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bardhaman: হতাশ পড়ুয়ারা, ২৮ জনের অ্যাকাউন্টে ঢুকল না ট্যাবের টাকা

Bardhaman: প্রধান শিক্ষক মিন্টু রায় দাবি করেন, স্কুলের তরফে কোনও গণ্ডগোল নেই। প্রত্যেক পড়ুয়ার ব্যাঙ্কেকে ওয়াইসি একেবারে আপডেট আছে। সুতরাং স্কুলের কোনও ভুল বা ত্রুটি নেই।" একাদশ শ্রেণির পড়ুয়া জুনেদ চৌধুরী, সুদীপ্ত ধীবররা বলে, "এখন জানি না টাকা পাবো কি না।ট্যাবের জন্য টাকা না মেলায় আমরা ট্যাব কিনতে পারছি না।"

Bardhaman: হতাশ পড়ুয়ারা, ২৮ জনের অ্যাকাউন্টে ঢুকল না ট্যাবের টাকা
ট্যাবের টাকা না পেয়ে হতাশ Image Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 05, 2024 | 5:07 PM
Share

বর্ধমান: কী হল? কেন ঢুকছে না ট্যাবের টাকা? এই প্রশ্নই উঠছে। কারণ মুর্শিদাবাদে যখন পড়ুয়ারা আন্দোলন করছে ট্যাবের টাকা না পেয়ে সেই সময় আবার বর্ধমানে ২৮ জনের অ্যাকাউন্টে ঢুকল না টাকা।যার জেরে হতাশ পড়ুয়ারা। শেষে শিক্ষা দফতরের পাশাপাশি সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। ঘটনাটি ঘটেছে সিএমএস হাইস্কুলে।

এই বছর ৪১২ জন পড়ুয়ার আবেদন করেন ট্যাবের জন্য। তবে স্কুলের প্রধান শিক্ষক মিন্টু রায়ের দাবি, স্কুলের ৪১২ জনের মধ্যে ২৮ জন পড়ুয়ার অ্যাকাউন্টে ঢোকেনি ট্যাবের টাকা। তিনি বলেন, গত ২১ ও ২২ অক্টোবর দু’দিনে ফোন করে স্কুলের ১৭ জন পড়ুয়া জানায়, তাদের অ্যাকাউন্টে ১০ হাজার টাকা ঢোকেনি। তারপর স্কুলের পক্ষ থেকে গোটা বিষয়টি জানানো হয় ডিআই,অতিরিক্ত জেলাশাসক (শিক্ষা), ডিপিওকে। পাশাপাশি ডিআইয়ের পরামর্শ মত পুলিশের সাইবার থানাতেও অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

প্রধান শিক্ষক মিন্টু রায় আরও বলেন, “স্কুলের পক্ষ থেকে ২৮ জন পড়ুয়াকে ব্যাঙ্কে গিয়ে খোঁজ খবর নিতে বলা হয়। ব্যাঙ্কে গিয়ে পড়ুয়ারা জানতে পারে তাদের অ্যাকাউন্টের টাকা অন্য অ্যাকাউন্টে চলে গিয়েছে। পশ্চিম মেদিনীপুর সহ বেশ কয়েকটি জেলার বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে সরকারি প্রকল্পের ট্যাবের দশ হাজার টাকা ঢুকেছে। স্বাভাবিক ভাবেই এই ঘটনায় হতাশ হয়ে পড়েছে ট্যাবের জন্য টাকা না পাওয়া ২৮ জন পড়ুয়া।”

প্রধান শিক্ষক মিন্টু রায় দাবি করেন, স্কুলের তরফে কোনও গণ্ডগোল নেই। প্রত্যেক পড়ুয়ার ব্যাঙ্কেকে ওয়াইসি একেবারে আপডেট আছে। সুতরাং স্কুলের কোনও ভুল বা ত্রুটি নেই।” একাদশ শ্রেণির পড়ুয়া জুনেদ চৌধুরী, সুদীপ্ত ধীবররা বলে, “এখন জানি না টাকা পাবো কি না।ট্যাবের জন্য টাকা না মেলায় আমরা ট্যাব কিনতে পারছি না।”