AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Death of worker: সেপটিক ট্যাঙ্কে নেমে বিষাক্ত গ্যাসে মৃত্যু ৩ জনের

Purba Bardhaman: পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্রে খবর, মৃতদের মধ্যে একজনের নাম জয়দেব মাল (২৯)। তাঁর বাড়ি বাঁকুড়ায়। অপর দুজনের নাম আকাশ সাঁতরা (১৮) এবং সুন্দরম মালিক (১৯)। এর মধ্যে সুন্দরম ওই বাড়ির মালিকের ছোট ছেলে। তিনিও সেপটিক ট্যাঙ্কে নেমে আর উঠতে পারেননি। আর এদের উদ্ধার করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি জগন্নাথ মালিক ও অনুপ মালিক।

Death of worker: সেপটিক ট্যাঙ্কে নেমে বিষাক্ত গ্যাসে মৃত্যু ৩ জনের
সেপটিক ট্যাঙ্কে মৃত্যুImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 12, 2023 | 6:29 PM
Share

পূর্ব বর্ধমান: নির্মীয়মাণ বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্কে কাজ করতে গিয়ে আটকে পড়েন পাঁচ শ্রমিক। মৃত্যু হয় তিন জনের। অসুস্থ আরও দু’জন। তাঁদের প্রথমে স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হওয়ায় চিকিৎসক বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের রায়না ২ ব্লকের মাধবডিহি থানার বড়বৈনান এলাকায়।

পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্রে খবর, মৃতদের মধ্যে একজনের নাম জয়দেব মাল (২৯)। তাঁর বাড়ি বাঁকুড়ায়। অপর দুজনের নাম আকাশ সাঁতরা (১৮) এবং সুন্দরম মালিক (১৯)। এর মধ্যে সুন্দরম ওই বাড়ির মালিকের ছোট ছেলে। তিনিও সেপটিক ট্যাঙ্কে নেমে আর উঠতে পারেননি। আর এদের উদ্ধার করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি জগন্নাথ মালিক ও অনুপ মালিক।

স্থানীয় সূত্রে খবর, আজ সকালে জয়ন্ত মালিকের নির্মীয়মাণ বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্কের পাটা খোলার জন্য প্রথমে দু’জন শ্রমিক নিচে নামেন। কিছুক্ষণ হয়ে যাওয়ার পর তাঁদের কোনও সাড়া শব্দ না পেয়ে আরও তিনজন একে একে ট্যাঙ্কের নিচে নেমে যায়। ট্যাঙ্কের জমা জলে তৈরি হওয়া গ্যাস থেকে সকলেই অসুস্থ হয়ে পড়ে বলে স্থানীয়দের প্রাথমিক অনুমান।

ঘটনার পরই সকলে দ্রুত উদ্ধার করে স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন। বাকি অসুস্থ দুজনকে বর্ধমান হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। এই ঘটনায় এলাকা জুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, “এখানে একটি বাড়ি তৈরি হচ্ছিল। সেখানে চেম্বার তৈরি হচ্ছিল। সেই চেম্বারে মিস্ত্রিরা ঢুকেছিলেন। তখনই বিষাক্ত গ্যাসের জেরে মৃত্যু হয়।”