AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

CBI: বর্ধমানের এই ডাক্তার কি কিডনি পাচার করেন? কাঁড়ি-কাঁড়ি টাকা, সোনা-জহরত উদ্ধার করল CBI

CBI search: পরিবার সূত্রে খবর, কেন্দ্রীয় এজেন্সির তদন্ত চলাকালীন নিজের বাড়িতে ছিলেন না তিনি। তবে তাঁর স্ত্রী চিকিৎসক সুস্মিতা জানা ছিলেন বাড়িতে। কেন্দ্রীয় এজেন্সি সূত্রে খবর, আজ রবিবার সকালে ওই চিকিৎসকের বাড়ি থেকে প্রায় ২৪ লক্ষ টাকার হিরে, সোনার গহনা ও মূল্যবান রত্ন উদ্ধার করে কেন্দ্রীয় এজেন্সি।

CBI: বর্ধমানের এই ডাক্তার কি কিডনি পাচার করেন? কাঁড়ি-কাঁড়ি টাকা, সোনা-জহরত উদ্ধার করল CBI
গুরুতর অভিযোগ ডাক্তারের বিরুদ্ধে Image Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: May 25, 2025 | 11:06 AM
Share

বর্ধমান: রাতভর পূর্ব বর্ধমানের এক চিকিৎসকের বাড়িতে হানা সিবিআই-এর। শনিবার রাত এগারোটা থেকে রবিবার সকাল সাড়ে সাতটা পর্যন্ত ওই চিকিৎসকের বাড়িতে চলল তল্লাশি। গতকাল প্রায় আট সদস্যের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল পৌঁছয় বর্ধমান শহরের মিঠাপুকুরের হাতিশাল এলাকায় চিকিৎসক তপনকুমার জানার বাড়িতে। জানা গিয়েছে কিডনি পাচারের তদন্তেই আধিকারিকরা গিয়েছেন সেখানে।

পরিবার সূত্রে খবর, কেন্দ্রীয় এজেন্সির তদন্ত চলাকালীন নিজের বাড়িতে ছিলেন না তিনি। তবে তাঁর স্ত্রী চিকিৎসক সুস্মিতা জানা ছিলেন বাড়িতে। কেন্দ্রীয় এজেন্সি সূত্রে খবর, আজ রবিবার সকালে ওই চিকিৎসকের বাড়ি থেকে প্রায় ২৪ লক্ষ টাকার হিরে, সোনার গহনা ও মূল্যবান রত্ন উদ্ধার করে কেন্দ্রীয় এজেন্সি। পাশাপাশি কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক ও কিছু কাগজপত্র নিয়ে যায় সিবিআই তদন্তকারী দলের সদস্যরা।

জানা যাচ্ছে, শনিবার রাতে বর্ধমান থানার পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে এই অভিযান চালায় সিবিআই। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, কিডনি পাচারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ওই চিকিৎসক। আর সেজন্যই কলকাতা থেকে সিবিআইয়র আটজনের প্রতিনিধি দল হানা দেয় চিকিৎসক দম্পত্তির বাড়িতে ।

বস্তুত,বর্তমানে চিকিৎসক তপন কুমার জানা মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শারীরিক বিদ্যা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান পদে কর্মরত। আর তাঁর স্ত্রী চিকিৎসক সুস্মিতা জানা কলকাতার কোনও একটি মেডিকেল কলেজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।

পরিচারিকা শিখা মাঝি বলেন, “ওরা ঢুকল আমি দরজা খুলে দিলাম। ডাক্তারবাবু ঘরে ছিলেন না। ম্যাডাম ছিলেন। ঘরের ভিতরে কী কী হয়েছে জানি না। আর কিছু দেখতে পাইনি। আমাদের ঘর আলাদা।”