AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Digha Shankarpur: শঙ্করপুরে ইলিশ ধরতে গিয়ে সাক্ষাৎ যমের দর্শন! মোহানায় সাংঘাতিক কাণ্ড!

Shankarpur: দু'টি যন্ত্র চালিত নৌকা আচমকাই যায় উল্টে। ১৬ জন মৎস্যজীবী কোনওরকমে সাঁতার কেটে পাড়ে ওঠেন। অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে ড্রেজিং নেই। সে কারণেই এমন বিপত্তি। জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে শঙ্করপুর মৎস্য বন্দর থেকে মা অন্নপূর্ণা ও নিউ প্রতিমা নামে যন্ত্র চালিত নৌকা মাছ ধরতে বেরোয়।

Digha Shankarpur: শঙ্করপুরে ইলিশ ধরতে গিয়ে সাক্ষাৎ যমের দর্শন! মোহানায় সাংঘাতিক কাণ্ড!
মাছ ধরতে গিয়ে বিপদ। Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 22, 2024 | 12:34 PM
Share

পূর্ব মেদিনীপুর: ইলিশ ধরতে গিয়ে মোহানায় ডুবল দু’টি যন্ত্রচালিত নৌকা। প্রাণে বাঁচলেন ১৮ জন মৎস্যজীবী। শনিবার সকাল থেকেই বদলেছে দিঘার আবহাওয়া। তাতে আবার রবিবার পূর্ণিমা। তার আগে উত্তাল সমুদ্র। দৈত্যাকার ঢেউ তোলপাড় করছে। এরইমধ্যে ইলিশ ধরতে গিয়ে ডুবল দু’টি ইঞ্জিন চালিত বড় নৌকা। শনিবার সকালে শঙ্করপুর মৎস্য বন্দর থেকে মা অন্নপূর্ণা ও নিউ প্রতিমা নামে যন্ত্র চালিত নৌকা ইলিশের সন্ধানে বেরিয়েছিল। কিছুটা যাওয়ার পরই ঘটে বিপত্তি।

নৌকা নিয়ে মাছ ধরতে গিয়েছিলে ধীবরদল। নৌকা মোহানা থেকে কিছুটা এগোতেই যেন সাক্ষাৎ যমের দর্শন। দু’টি যন্ত্র চালিত নৌকা আচমকাই যায় উল্টে। ১৬ জন মৎস্যজীবী কোনওরকমে সাঁতার কেটে পাড়ে ওঠেন। তাঁদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে ড্রেজিং নেই। সে কারণেই এমন বিপত্তি। জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে শঙ্করপুর মৎস্য বন্দর থেকে মা অন্নপূর্ণা ও নিউ প্রতিমা নামে যন্ত্র চালিত নৌকা মাছ ধরতে বেরোয়। এখন একেবারে ইলিশের ভরা মরসুম। মাঝেমধ্যেই নামছে বৃষ্টি। এমন বৃষ্টিতেই তো রূপালি শস্যের দেখা মেলে।

তবে হাওয়া অফিস সতর্ক করেছিল। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছিল। পূর্ব মেদিনীপুরে এ নিয়ে নির্দেশিকাও জারি করা হয়। তবু সেসব উপেক্ষা করেই পেটের টানে সমুদ্রে গিয়েছিল নৌকা দু’টি। এরপরই বিপত্তি।

প্রাক্তন বিধায়ক তথা শঙ্করপুর ফিশারম্যান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি স্বদেশ নায়েক বলেন, ” খারাপ আবহাওয়া। এদিকে দীর্ঘদিন ধরে সমুদ্র ড্রেজিং না হওয়ার কারণে এমন বিপত্তি ঘটল। ছোট ছোট মৎস্যজীবীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।” নৌকায় থাকা এক মৎস্যজীবী বুদ্ধদেব মাজি বলেন, “কিছুটা যাওয়া পর চরে লেগে ডুবে যায় নৌকা। কোনওরকমে ১৮ জন মৎস্যজীবী সাঁতার কেটে উঠে আসি।”