AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Purba Medinipur: ৬ শিক্ষকের ৪ জন বিএলও, ১৪৪ পড়ুয়ার পঠনপাঠন নিয়ে সিঁদুরে মেঘ

BLO: রাজ্যের অন্য়ান্য জেলার পাশাপাশি এদিন পূর্ব মেদিনীপুরেও সকাল থেকেও পুরোদমে শুরু হয়ে গিয়েছে এসআইআরের কাজ। ময়দানে বিএলও-রা। বাড়ি বাড়ি ঘুরে ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে দেওয়া হচ্ছে এনুমারেশন ফর্ম। কিন্তু স্কুলের পড়াশোনা চলবে এবার কোন পথে?

Purba Medinipur: ৬ শিক্ষকের ৪ জন বিএলও, ১৪৪ পড়ুয়ার পঠনপাঠন নিয়ে সিঁদুরে মেঘ
চাপানউতোর প্রশাসনিক মহলেImage Credit: TV 9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 04, 2025 | 7:09 PM
Share

তমলুক: কোথাও অভিযোগ অনুমোদন ছাড়াই মাঠে নেমেছে তৃণমূলের বিএলএ-রা। কোথাও আবার তৃণমূল সক্রিয়া কর্মীকেই বিএলও করার অভিযোগ। এসআইআর প্রক্রিয়ায় বাড়ি বাড়ি যাওয়া শুরু হতেই রাজনৈতিক মহলে চাপানউতোর ক্রমেই তীব্র হয়েছে। যদিও উদ্বেগ বাড়ছে শিক্ষা মহলের অন্দরেও। স্কুল সামলে কীভাবে বাড়ি বাড়ি যাওয়ার কাজ হবে সেই প্রশ্ন আগেই তুলেছিলেন বিএলও-রা। বেড়েছে ক্ষোভ। চিন্তায় ছিলেন অভিভাবকরাও। এবার সেই চিন্তারই প্রতিচ্ছবি দেখা গেল তমলুকে। স্কুলের ৬ শিক্ষকের মধ্যে ৪ জনই কাজ করছেন বিএলও হিসাবে। এখন ১৪৪ জনের পঠনপাঠন চলবে কীভাবে তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। 

রাজ্যের অন্য়ান্য জেলার পাশাপাশি এদিন পূর্ব মেদিনীপুরেও সকাল থেকেও পুরোদমে শুরু হয়ে গিয়েছে এসআইআরের কাজ। ময়দানে বিএলও-রা। বাড়ি বাড়ি ঘুরে ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে দেওয়া হচ্ছে এনুমারেশন ফর্ম। কিন্তু স্কুলের পড়াশোনা চলবে এবার কোন পথে? চিন্তা বাড়ছে তমলুকের মথুরি ২ নম্বর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। এখানেই শিক্ষক ৬ জন, আর পড়ুয়া ১৪৪। শিক্ষকদের মধ্যে চারজনই এসআইআর ডিটিতে। এখন বাকি ২ জন কী করে গোটা স্কুল সামলাবেন তা নিয়ে দেখা দিয়েছে সিঁদুরে মেঘ।  

শিক্ষকরা অবশ্য জানিয়েছেন বিএলও হিসাবে কাজ করার পর তাঁরা স্কুলে আসবেন। স্কুল করে ফের বাড়ি বাড়ি যাবেন। ফলে শারীরিক চাপ তো রয়েছে সঙ্গে বাড়ছে মানসিক চাপও। শিক্ষক সঞ্জয় কুমার মণ্ডল বলছেন, “আমরা একসঙ্গে সবাই চলে যাচ্ছি না। ছাত্রছাত্রীদের স্বার্থে আমাদের সবটা বুঝেই কাজ করতে হবে। কাজের প্রেশার বেশি হলে হয়তো স্কুলে একটু চাপ পড়বে। আমাদের উপর একটু বেশি চাপ থাকলেও আমরা তো সরকারি শিক্ষক তাই এই কাজ করতেই হবে। তবে আমাদের স্কুলে সিলেবাস অনেকটাই এগিয়ে রাখা হয়েছে।”