Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Diamond Harbour Body Recover: হোটেলের ঘরে পড়ে নাতনি-ঠাকুমা, পরতে-পরতে দানা বাঁধছে রহস্য

Diamond Harbour Unconscious Body Recover: হোটেলের ওই ঘর থেকে পুলিশ ইতিমধ্যে বেশ কিছু ঘুমের ওষুধের স্ট্রিপ ও ছোট মশলা পেষার হামানদিস্তা উদ্ধার করেছে।

Diamond Harbour Body Recover: হোটেলের ঘরে পড়ে নাতনি-ঠাকুমা, পরতে-পরতে দানা বাঁধছে রহস্য
অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার দেহ (নিজস্ব ছবি)
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 14, 2022 | 7:47 PM

ডায়মন্ড হারবার: হোটেলের একটি ঘর থেকে প্রৌঢ়া ও এক তরুণীকে অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করল পুলিশ। পরে দু’জনকে ডায়মন্ড হারবার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে ওই তরুণীকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রৌঢ়াকে এখনও চিকিৎসাধীন সেখানে। সম্পর্কে এরা ঠাকুমা এবং নাতনি বলে পরিচিত। পুলিশ সূত্রে খবর, এদের বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতের নবপল্লী এলাকায়। হোটেলের ওই ঘর থেকে পুলিশ ইতিমধ্যে বেশ কিছু ঘুমের ওষুধের স্ট্রিপ ও ছোট মশলা পেষার হামানদিস্তা উদ্ধার করেছে। পুলিশের অনুমান বেশী পরিমান ঘুমের ওষুধ খেয়ে নেওয়ায় এই ঘটনা ঘটেছে। চিকিৎসকদেরও প্রাথমিক মত তাই। মৃতের নাম সোহিনী আইচ (২২)।

হোটেল সূত্রে জানা যাচ্ছে, বৃহস্পতিবার সকাল আটটা নাগাদ তাঁদের হোটেলে আসেন পরিবারের তিন জন। এদের সঙ্গে ছিলেন ধীমান আইচ নামে এক ব্যক্তি। সম্পর্কে সোহিনীর বাবা তিনি। ধীমানবাবু বারাসত পোস্ট অফিসে কর্মরত। কিন্তু ঘটনার পর থেকে ওই ব্যক্তির কোনও খোঁজ নেই। এদিকে, পুলিশ হোটেলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখছে। হোটেল কর্মীরা ব্রেকফাস্ট দিতে গিয়ে দেখেন অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে আছেন দু’জন। পুলিশ সংশ্লিষ্ট ওই হোটেলের রুমটি আপাতত সিল করে দিয়েছে। হোটেলের কর্মচারীদেরও  জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে ওই তরুণী নার্ভের অসুখে ভুগছিলেন। সেই কারণে তিনি মানসিকভাবে ভেঙেও পড়েছিলেন। মানসিক অবসাদ থেকে বেড়াতে এসে এই কাণ্ড ঘটিয়েছে বলে পুলিশের প্রাথমিক অনুমান।

আরও পড়ুন: Chopra Suicide: ‘মেনে নিলে এমন পরিণতি হত না’, সকালের আলো ফুটতেই প্রেমিক যুগলের অবস্থা দেখে থমকে গেলেন স্থানীয়রা

আরও পড়ুন: Uttarpara Mischief Arrested: দেহ ব্যবসা থেকে শিশুপাচার, ‘অনু ভাবি-র’ কর্মকাণ্ডে চোখ কপালে পুলিশেরও