AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

২০ ফেব্রুয়ারির ‘ডেডলাইন’, ফাঁকা হবে তৃণমূল, ‘বৃত্ত সম্পূর্ণ’ করে শুভেন্দুর চ্যালেঞ্জ

দুই জেলায় তৃণমূল করার আর লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না ২০ দিন পর। হাওড়ার ডুমুরজোলার সভা থেকে এমনই চ্যালেঞ্জ ছুড়েছেন শুভেন্দু অধিকারী।

২০ ফেব্রুয়ারির 'ডেডলাইন', ফাঁকা হবে তৃণমূল, 'বৃত্ত সম্পূর্ণ' করে শুভেন্দুর চ্যালেঞ্জ
ফাইল ছবি
| Updated on: Jan 31, 2021 | 5:04 PM
Share

হাওড়া: দুই জেলায় তৃণমূল করার আর লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না ২০ দিন পর। হাওড়ার ডুমুরজোলার সভা থেকে এমনই চ্যালেঞ্জ ছুড়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। তবে হাওড়া নয়, আপাতত তাঁর নিশানায় রয়েছে তৃণমূলের গড় হিসেবে পরিচিত কলকাতা ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা।

অমিত শাহের অনুপস্থিতিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি হাজির হয়েছিলেন ডুমুরজোলায় বিজেপির সভায়। বিজেপির প্রতীকে সেখানে এদিন প্রথমবার মঞ্চে উপস্থিত হন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে ছিলেন তৃণমূল ত্যাগী আরেক প্রাক্তন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীও। সেই সভা থেকেই আবারো বড় দাবি করেছেন নন্দীগ্রামের প্রাক্তন বিধায়ক। তিনি বলেছেন, আগামী মাসের শেষে তৃণমূল কংগ্রেসে আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না। পুরোপুরি ফাঁকা হয়ে যাবে শাসকদল।

এদিনের সভা থেকেও তৃণমূলকে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি বলে কটাক্ষ করেন শুভেন্দু। বলেন, “ওটা তো পার্টি নেই প্রাইভেট লিমিটেড পার্টি হয়ে গিয়েছে। অপেক্ষা করুন ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। তৃণমূল প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি ফাঁকা হয়ে যাবে। কেউ ওখানে থাকবে না।” শুভেন্দু ছাড়াও আজকের সভায় প্রাক্তন বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, বৈশালী ডালমিয়া, প্রবীর ঘোষাল, রথীন চক্রবর্তী রুদ্রনীল ঘোষ সভায় হাজির ছিলেন। এই সভা থেকে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আমরা বাংলায় ডবল ইঞ্জিন সরকার চাই। রাজ্যে এবং কেন্দ্রে এক সরকার না থাকলে কখনও সোনার রাজ্য তৈরি হওয়া সম্ভব না।”

আরও পড়ুন: ‘দিদি আপনি প্রভু রামের নাম ত্যাগ করলেও বাংলায় রাম রাজ্য হবে’ : স্মৃতি ইরানি

অন্যদিকে শুভেন্দুর আক্রমণ, “২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও কলকাতা এমন ফাঁকা করব যে ওই কোম্পানি করার মতো লোক খুঁজে পাওয়া যাওয়া যাবে না। ওই দুই জেলায় তৃণমূল করার লোক পাওয়া যাবে না।” প্রাক্তন বনমন্ত্রীকে নিয়ে তিনি বলেন, “আমি ও রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় ২০০৪ সালে একসঙ্গে লড়াই শুরু করেছিলাম। আমাদের মধ্যে ভাল কাজ করার সমঝোতা তখন থেকেই ছিল। আমি আগেই এসেছিলাম, এবার রাজীব এল। আমাদের বৃত্ত সম্পূর্ণ হল।”

আরও পড়ুন: ‘ভাইপোকে মুখ্যমন্ত্রী করা ছাড়া মমতাজির আর কোনও এজেন্ডাই নেই’, তোপ অমিত শাহর