AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Nur Khan Airbase: পাক সেনার মাথায় পিস্তল ঠেকাল মার্কিন সেনা, তারপর…! নুর খান এয়ারবেস দখল করে নিয়েছে আমেরিকা?

Pakistan: এখন পাকিস্তানের এয়ারবেসের ভিতরে কী হচ্ছে, তা পাকিস্তান নিজেই জানতে পারছে না। আমেরিকা এই এয়ারবেসের কার্যত দখল নিয়ে নিয়েছে।

Nur Khan Airbase: পাক সেনার মাথায় পিস্তল ঠেকাল মার্কিন সেনা, তারপর...! নুর খান এয়ারবেস দখল করে নিয়েছে আমেরিকা?
নুর খান এয়ারবেস আমেরিকার দখলে?Image Credit: X
| Edited By: | Updated on: Jun 05, 2025 | 1:41 PM
Share

ইসলামাবাদ: পাকিস্তানের গর্ব ছিল নুর খান এয়ারবেস। সেই দর্প চূর্ণ করে দিয়েছে ভারত। অপারেশন সিঁদুরে ভারতীয় সেনা এই নুর খান এয়ারবেসেও ভয়ঙ্কর আঘাত হেনেছে। এবার তো আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এল। পাকিস্তানের নুর খান এয়ারবেস এখন আমেরিকার হাতে? পাকিস্তানের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ইমতিয়াজ গুলের এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল একটি ভিডিয়ো, যেখানে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ইমতিয়াজ গুল দাবি করছেন, নুর খান এয়ারবেস এখন আমেরিকার নিয়ন্ত্রণে। পাকিস্তানের সেনা আধিকারিকরাও প্রবেশ করতে পারছেন না। তাদের কোনও কিছু করতে দেওয়া হচ্ছে না।

ওই বিশেষজ্ঞের বক্তব্য, পাকিস্তানের নুর খান এয়ারবেসে আমেরিকার কার্গো আসা-যাওয়া করত। ওই কার্গোর ভিতরে কী থাকে, সেই সম্পর্কে পাকিস্তান সেনাও জানে না। একদিন যখন মালপত্র নামানো হচ্ছিল, পাক বায়ুসেনার এক শীর্ষ আধিকারিক, মার্কিন মেরিনকে প্রশ্ন করেন যে কার্গোর ভিতরে কী রয়েছে। মার্কিন নৌসেনা সাফ জানায়, তারা কিছু জানাতে পারবে না। জোরাজুরি করতেই, সঙ্গে সঙ্গে তার মাথায় পিস্তল তাক করে ওই মার্কিন সেনা।

অর্থাৎ এখন পাকিস্তানের এয়ারবেসের ভিতরে কী হচ্ছে, তা পাকিস্তান নিজেই জানতে পারছে না। আমেরিকা এই এয়ারবেসের কার্যত দখল নিয়ে নিয়েছে।

প্রসঙ্গত, নুর খান এয়ারবেস পাকিস্তানের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর পাশেই রয়েছে কিরানা হিলস, যেখানে পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্র মজুত রাখা। অপারেশন সিঁদুরের সময় ভারত এই কিরানা হিলসে আঘাত করেছিল কি না, তা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছিল। তখন এমনও জল্পনা শোনা গিয়েছিল যে আমেরিকা তড়িঘড়ি তাদের যুদ্ধবিমান পাঠিয়েছিল। পাকিস্তানে ঘনঘন ভূমিকম্প হওয়ার পিছনেও পারমাণবিক ঘাঁটিতে আঘাতের জল্পনা রটেছিল। যদিও কোনও খবরেরই সত্যতা আর যাচাই করা সম্ভব হয়নি পাকিস্তানের রাখঢাক ও মিথ্যাচারের জন্য।