AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Operation Sindoor: ভোরের নমাজ পড়ে ভারতে হামলা করতে চেয়েছিল পাকিস্তান! তার আগেই ব্রহ্মস নিয়ে হাজির সেনা, বড় স্বীকারোক্তি শরিফের

Operation Sindoor: পাক সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, আজারবাইজান সফরে গিয়ে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। সেখানেই তিনি বলেন, 'আসীম মুনিরের নেতৃত্বে ১০ই মে ভোরে নমাজ পড়ার পর আমাদের ভারতে হামলার পরিকল্পনা ছিল।'

Operation Sindoor: ভোরের নমাজ পড়ে ভারতে হামলা করতে চেয়েছিল পাকিস্তান! তার আগেই ব্রহ্মস নিয়ে হাজির সেনা, বড় স্বীকারোক্তি শরিফের
শেহবাজ শরিফ (ফাইল চিত্র)Image Credit: PTI
| Updated on: May 29, 2025 | 8:33 PM
Share

ইসলামাবাদ: নিজেদের হারের কথা নিজেই বলছে পাকিস্তান। কীভাবে ভারতের কাছে নতমস্তক হতে হয়েছে তাদের, বৃহস্পতিবার ঘুরপথে সেটাই স্বীকার করল তারা। এদিন পাক প্রধানমন্ত্রী ভরা চত্বরে দাবি করেন, ৯ ও ১০ তারিখের রাতে হঠাৎ করেই হামলা হয় তাদের উপর। এমনকি, সেই হামলা যে পাক সেনার অজান্তেই হয়েছিল, সেই কথাটাও স্বীকার করেন তিনি।

পাক সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, আজারবাইজান সফরে গিয়ে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। সেখানেই তিনি বলেন, ‘আসীম মুনিরের নেতৃত্বে ১০ই মে ভোরে নমাজ পড়ার পর আমাদের ভারতে হামলার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু আলো ফোটার আগেই ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র পাকিস্তানের একাধিক এলাকায় পড়তে শুরু করে।’

শরিফের সংযোজন, ‘ফজরের নমাজ পড়ার জন্য আমাদের সেনা অপেক্ষা করছিল। তারপরই হত ভারতের উপর হামলা। কিন্তু তার আগেই ভারত ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। রাওয়ালপিন্ডি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র ফেলে তারা (ভারত)। রাতভর যে এই সব ঘটেছে, তা আমি জানতে পারি সকালে। আমাকে আসীম ফোন করে সবটা জানায়।’

পাকিস্তানের ‘বাড়াবাড়ি’ শেষ করতে ভারত যে ব্রহ্মস ব্যবহার করেছে, সেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তবে এই ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র আদৌ ব্যবহার হয়েছে কিনা সেই নিয়ে সেনা তরফে কোনও বিবৃতি দেয়নি।

উল্লেখ্য, ইন্ডিয়া টুডের একটি প্রতিবেদন তরফে জানা গিয়েছে, ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষ পর্বে সুখোই যুদ্ধবিমানের মাধ্যমে পড়শি দেশের সেনা ও জঙ্গি ঘাঁটিগুলিতে মোট ১৫টি ব্রহ্মস ফেলেছিল ভারত। যার পরিণাম কতটা ভয়াবহ তা অবশ্য এখন হারে হারে টের পাচ্ছে পাকিস্তান। জানা গিয়েছে, এই হামলাতেই তাদের অন্যতম কিছু বায়ুসেনা ঘাঁটি, যেমন নূর খান, করাচি একেবারে শেষ হয়ে গিয়েছে।