AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Pakistan Food Crisis: চাল ৩৫০ টাকা, মুরগির মাংস নাকি ৮০০ টাকা কেজি! পেটে খাবার জুটলে তবে তো যুদ্ধ করবে পাকিস্তান…

Pakistan: ভারতে যেখানে এক কেজি মুরগির মাংসের দাম ২০০ থেকে ২৫০ টাকা, সেখানেই পাকিস্তানের বাজারে এক কেজি মুরগির মাংসের দাম ৭৯৮ পাকিস্তানি মুদ্রা। চালের দাম প্রতি কেজি ৩৩৯ পাকিস্তানি মুদ্রা!

Pakistan Food Crisis: চাল ৩৫০ টাকা, মুরগির মাংস নাকি ৮০০ টাকা কেজি! পেটে খাবার জুটলে তবে তো যুদ্ধ করবে পাকিস্তান...
পাকিস্তানে খাদ্য সঙ্কট।Image Credit source: Adsiz Gunebakan/Anadolu via Getty Images
Follow Us:
| Updated on: Apr 28, 2025 | 9:58 AM

ইসলামাবাদ: ফের যুদ্ধ জিগির উঠেছে পাকিস্তানের। ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ করতে চায়। পাক নেতারা হুমকি দিচ্ছেন পরমাণু হামলা চালানোর। কিন্তু নিজের দেশের অন্দরের অবস্থা কি তারা দেখেছেন? ভাঁড়ে মা ভবানী অবস্থা পাকিস্তানের। খাদ্যপণ্যের দাম আকাশছোঁয়া। এমনিতেই চাল, আটা, সবজি, ফল ও মাংসের দাম অনেক বেশি, ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ করতেই তা আরও কয়েক গুণ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা।

গত অর্থবর্ষেই ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে ৩৮৩৮.৫৩ কোটি টাকার বাণিজ্য হয়েছিল। এবার নতুন অর্থবর্ষ শুরু হতেই পাকিস্তানের জন্য বন্ধ হয়ে গিয়েছে আটারি-ওয়াঘা সীমান্ত। অমৃতসরের এই সীমান্ত দিয়েই মূলত আমদানি রফতানি হয় পাকিস্তান, আফগানিস্তানে। কিন্তু পাকিস্তান আগ বাড়িয়ে বাণিজ্য স্থগিত করে নিজের পায়েই কুড়ুল মেরেছে।

ভারত থেকেই পাকিস্তান এতদিন অত্যাবশ্যকীয় ওষুধ, বিভিন্ন কেমিক্যাল, খাদ্যপণ্য, মাছ-মাংস, ফল, সবজি, জিপসাম ও লবণ আমদানি করত।

বর্তমানে যদি পাকিস্তানের বাজারের দিকে তাকানো যায়, তবে খাদ্যপণ্য অগ্নিমূল্য। ভারতে যেখানে এক কেজি মুরগির মাংসের দাম ২০০ থেকে ২৫০ টাকা, সেখানেই পাকিস্তানের বাজারে এক কেজি মুরগির মাংসের দাম ৭৯৮ পাকিস্তানি মুদ্রা। চালের দাম প্রতি কেজি ৩৩৯ পাকিস্তানি মুদ্রা!

এখানেই শেষ নয়, এক ডজন মুরগির ডিমের দাম ৩৩২ পাকিস্তানি মুদ্রা, এক লিটার দুধের দাম ২২৪ পাকিস্তানি মুদ্রা। ৫০০ গ্রাম পাউরুটির দামই ১৬১ পাকিস্তানি মুদ্রা, আলুর দাম প্রতি কেজি ১০৫ পাকিস্তানি মুদ্রা। আপেলের দাম কেজি প্রতি ২৮৮ টাকা, কলার দাম ১৭৬ পাকিস্তানি মুদ্রা।

পাকিস্তানে ইতিমধ্যেই ওষুধ সঙ্কটের আশঙ্কাও তৈরি হয়েছে। ভারত থেকেই যেহেতু ৩০-৪০ শতাংশ ওষুধ ও ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য আমদানি করে পাকিস্তান, তাই বাণিজ্য বন্ধ হতেই বাজারে অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের বিরাট সঙ্কট দেখা দিতে পারে।