AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Handsome Weeping Boys: দেখলেই ঝড় উঠবে বুকে! ভাড়া পাওয়া হচ্ছে হ্যান্ডসাম ছেলে, অফিসে এসে তারা করবে এই কাজ…

Japan: এই পেশায় নামার জন্য ছেলেদের মুখশ্রী যেমন সুন্দর হতে হবে, তেমনই চেহারা হতে হবে সুঠাম, যা দেখে মহিলা কর্মীরা সহজেই আকর্ষিত হন। কোনও সংস্থা  চাইলে নিজেরাই এই 'হ্যান্ডসাম উইপিং বয়েজ'দের বেছে নিতে পারে। সংস্থাগুলির তরফে এই চোখ মোছানোর জন্য সুন্দর, সুঠাম যুবকদের ভাড়া করার ব্যাখ্যাও দেওয়া হয়েছে।

Handsome Weeping Boys: দেখলেই ঝড় উঠবে বুকে! ভাড়া পাওয়া হচ্ছে হ্যান্ডসাম ছেলে, অফিসে এসে তারা করবে এই কাজ...
প্রতীকী চিত্রImage Credit: Pixabay
| Edited By: | Updated on: Nov 22, 2023 | 12:11 PM
Share

টোকিয়ো: অফিসে প্রচণ্ড চাপ, বাড়ি ফেরার সময়টুকুও পান না। এতটাই কাজের চাপ যে অফিসেই কেঁদে-কেটে ভাসান অনেকে। তবে দুঃখ নেই, অফিসে এবার চোখের জল মোছাতে উপস্থিত থাকবেন হ্যান্ডসাম ছেলেরা। খরচ হবে মাত্র সাড়ে চার হাজার টাকা। শুরু হতে না হতেই ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে এই পরিষেবা।

জাপানে কর্মপদ্ধতি প্রায় সকলেরই জানা। অত্যাধিক কাজের চাপ সেখানে। দিনে ৮ বা ১০ ঘণ্টা নয়, কমপক্ষে ১৫-১৬ ঘণ্টা কাজ করেন সেখানের কর্মীরা। এত কাজের চাপের কারণেই ব্যক্তিগত জীবন বলে আর কিছু থাকছে না। কান্নাকাটি করে ভাসাচ্ছেন অনেকে। আর সেই চোখের জল মোছাতেই শুরু হয়েছে দারুণ এক পরিষেবা, নাম ‘ইকেমেসো দানসি’। এই পরিষেবায় দারুণ দেখতে যুবকরা আপনার চোখের জল মোছাতে আসবেন। এর জন্য় খরচ হবে ৯০০ ইয়েন, ভারতীয় মুদ্রায় যার অঙ্ক ৪ হাজার ৪০০ টাকা।

এই যুবকদের হ্যান্ডসাম উইপিং বয়েজ বলেই ডাকা হচ্ছে। তাদের কাজ একটাই, অফিসে যারা কান্নাকাটি করছেন কাজের বা ব্যক্তিগত জীবনে চাপের কারণে, তাদের চোখের জল মোছানো। প্রয়োজনে তাদের সঙ্গে বসে কাঁদতেও হতে পারে।

ইকেমেসো বয়েজ হওয়ার জন্য কী করতে হবে?

চোখ মোছানো আপাতত পার্ট-টাইম কাজ হলেও, জাপানি যুবকরা অনেকেই এই কাজকে পেশা বানাতে চাইছেন। এর জন্য মুখশ্রী যেমন সুন্দর হতে হবে, তেমনই চেহারা হতে হবে সুঠাম, যা দেখে মহিলা কর্মীরা সহজেই আকর্ষিত হন। কোনও সংস্থা  চাইলে নিজেরাই এই ‘হ্যান্ডসাম উইপিং বয়েজ’দের বেছে নিতে পারে।

সংস্থাগুলির তরফে এই চোখ মোছানোর জন্য সুন্দর, সুঠাম যুবকদের ভাড়া করার ব্যাখ্যাও দেওয়া হয়েছে। তাদের যুক্তি, অনেক কর্মীই অফিসে কাজের চাপে কেঁদে ফেলেন। তখন সহকর্মীরা তাদের সান্তনা দিতে ইতস্তত বোধ করেন। সেক্ষেত্রে কাজে আসে এই ইকেমেসো বয়েজ-রা। আর কান্না মুছিয়ে শুধু মানসিক সান্তনাই নয়, অফিসের সঙ্গে একটি আত্মিক যোগও তৈরি হবে বলে দাবি।