PM Modi calls PM Hasina: হাসিনাকে ফোন মোদীর, বললেন ‘চতুর্থ মেয়াদে বিজয় ঐতিহাসিক’
PM Modi calls PM Hasina: নির্বাচনের ফলাফল স্পষ্ট হতেই, বাংলাদেশি প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। টানা চতুর্থ মেয়াদে এই জয়ের জন্য শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি তিনি 'সফল নির্বাচনে'র জন্য বাংলাদেশের জনগণেরও ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।
নয়া দিল্লি: সদ্য সমাপ্ত বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল জয় পেয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামি লিগ। টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করতে চলেছেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর এই জয়কে ঐতিহাসিক বলে অভিহিত করে, তাঁকে অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সোমবার (৮ জানুয়ারি), বাংলাদেশের নির্বাচনের ফলাফল স্পষ্ট হতেই, বাংলাদেশি প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। টানা চতুর্থ মেয়াদে এই জয়ের জন্য শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি তিনি ‘সফল নির্বাচনে’র জন্য বাংলাদেশের জনগণেরও ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।
এদিন এক্স হ্যান্ডেলে করা এক পোস্টে প্রধানমন্ত্রী মোদী জানিয়েছেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা হল। সংসদীয় নির্বাচনে ঐতিহাসিক চতুর্থ মেয়াদে বিজয়ী হওয়ার জন্য তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছি। সফল নির্বাচন আয়োজনের জন্য আমি অভিনন্দন জানাই বাংলাদেশের জনগণকেও। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের দীর্ঘস্থায়ী এবং মানব-কেন্দ্রিক অংশীদারিত্বকে আরও শক্তিশালী করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ আমরা।”
Spoke to Prime Minister Sheikh Hasina and congratulated her on her victory for a historic fourth consecutive term in the Parliamentary elections. I also congratulate the people of Bangladesh for the successful conduct of elections. We are committed to further strengthen our…
— Narendra Modi (@narendramodi) January 8, 2024
তবে, প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে, প্রধানমন্ত্রী মোদী ফোন করার আগেই, তাঁর বার্তা বাংলাদেশি প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। হাসিনার জয়ের পরই, তিনি বাংলাদেশি প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করেন। ভারত সরকার তথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পক্ষ থেকে তিনি হাসিনাকে তিনি উষ্ণ অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান। তাঁর নয়া মেয়াদে ভারত ও বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও সমৃদ্ধশালী ও শক্তিশালী হবে বলে আশা প্রকাশ করেন প্রণয় ভার্মা। তিনি জানান, স্থিতিশীল, প্রগতিশীল এবং সমৃদ্ধশালী দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে ভারতের সমর্থনের হাত বাড়ানোই থাকবে। দুই দেশের দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্ব এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসও তুলে ধরেন তিনি।