Explained: পুতিনের মিসাইল দেখে রক্তচাপ বাড়ল ট্রাম্পের! কেন?
২০১৮-তে বুরে-ভেস্ত-নিক' মিসাইলের আত্মপ্রকাশের সময় থেকেই মার্কিন ও ইউরোপের তাবড় গোয়েন্দারা এর উপর নজর রাখছিলেন। প্রথাগত টার্বো ফ্যান বা টার্বো জেট নয়, নতুন মিসাইলে ব্যবহৃত হয়েছে 'নিউক্লিয়ার প্রপালশান'। অন্যান্য মিসাইলের জ্বালানি ফুরিয়ে গেলে সেটি উড়তে পারে না, তাই অনেকটা দূরে হামলার ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা থাকে। কিন্তু নয়া রুশ ক্ষেপণাস্ত্র অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য উড়তে পারবে ২০,০০০ কিলোমিটারেরও বেশি

একটানা আকাশে উড়তে পারে ১৫ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে। হামলা করতে পারে ১৪ হাজার কিলোমিটার দূরের টার্গেটে। চলতি সপ্তাহেই এমন ভয়ঙ্কর ক্ষেপণাস্ত্রের মহড়া সেরে ফেলল ক্রেমলিন। রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন রবিবার সরকারি ভাবে ঘোষণাও করে দিলেন, ‘গোটা দুনিয়ায় আর দ্বিতীয় কোনও দেশের কাছে এমন শক্তিশালী পরমাণু শক্তিধর মিসাইল নেই।’ ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার তিন বছরের মধ্যে এমন এক পারমাণবিক শক্তিধর ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা করল ক্রেমলিন, যার ভয়াবহতার কাছে হিরোশিমা-ও হার মানবে। চলতি সপ্তাহেই মস্কো পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ সেরে ফেলল, ‘নাইন এম-৭৩০ বুরেভেস্তনিক’ মিসাইলের, যার ডাক নাম ‘স্টর্ম পেট্রেল’। নয়া মিসাইলের নামকরণ করা হয়েছে এক ছোট সামুদ্রিক পাখির নাম অনুসারে। ভোটাভুটির মাধ্যমে এই নাম ঠিক হয়েছে। স্টর্ম পেট্রেল দীর্ঘক্ষণ প্রতিকূল পরিস্থিতিতে উড়তে পারে, সবরকম পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে। নয়া রুশ মিসাইলের সঙ্গে এই পাখির চরিত্রের অনেক মিল। ...
