AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘দয়া করে বাড়িতেই থাকুন’, ডেল্টার দাপটে আরও কঠোর লকডাউন সিডনিতে

Sydney Lockdown: জুনের মাঝামাঝি সময় থেকেই সিডনিতে উর্ধ্বমুখী করোনা সংক্রমণ। এখনও অবধি সেখানে ৪৩৯ জন আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে।

'দয়া করে বাড়িতেই থাকুন', ডেল্টার দাপটে আরও কঠোর লকডাউন সিডনিতে
ফাইল চিত্র।
| Edited By: | Updated on: Jul 09, 2021 | 4:27 PM
Share

সিডনি: ক্রমশ বাড়ছে ডেল্টার দাপট। সংক্রমণের ভয়ে ঘরবন্দি হতে হয়েছিল আগেই, এ বার আরও কড়া হল বিধিনিষেধ। অতি সংক্রামক ডেল্টা ভ্য়ারিয়েন্ট(Delta Variant)-র দাপটে অস্ট্রেলিয়ার সিডনি(Sydney)-তে শুক্রবার থেকে আরও কঠোর হল করোনা বিধিনিষেধ।

গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৪জন নতুন আক্রান্তের খোঁজ মেলে। চলতি বছরে এটিই সর্বোচ্চ সংখ্যক আক্রান্তের সংখ্যা। সংক্রমণ বৃদ্ধির পরই স্টেট প্রিমিয়ার গ্ল্যাডিস বেরেজিক্লিয়ান (Gladys Berejiklian) সিডনিবাসীদের অতি প্রয়োজন না থাকলে বাড়ি থেকে বের হতে বারণ করেন।

জুনের মাঝামাঝি সময় থেকেই সিডনিতে উর্ধ্বমুখী করোনা সংক্রমণ। এখনও অবধি সেখানে ৪৩৯ জন আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে। এদের মধ্যে অধিকাংশেরই টিকাকরণ হয়নি বলে জানা গিয়েছে। একাধিক ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের খোঁজ মিলতেই তিন সপ্তাহ আগেই সিডনিতে লকডাউন জারি করা হয়। শুক্রবার স্টেট প্রিমিয়ার নিউ সাউথ ওয়েল্সের বাসিন্দাদের বিশেষ সতর্ক থাকতে বলেন এবং বিধিনিষেধ অনুসরণ করে চলার অনুরোধ জানান।

সংক্রমণের শুরু থেকেই অস্ট্রেলিয়ায় করোনা সংক্রমণ সীমিত থাকলেও সম্প্রতি এক কেবিন ক্রু ও গাড়ির চালকের মাধ্যমে সিডনির একাংশে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ে। তবে দেশের মাত্র ৯ শতাংশ জনগণ টিকাপ্রাপ্ত হওয়ায় দ্রুত সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে।

স্টেট প্রিমিয়ার গ্ল্যাডিস বেরেজিক্লিয়ান বলেন, “ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট বাকি স্ট্রেনগুলির তুলনায় অনেক বেশি সংক্রামক। আমাদের সকলকে লকডাউনের নিয়ম মেনে চলতেই হবে। ভাইরাসের সঙ্গে সহাবস্থান করার মতো অবস্থা আমাদের নেই। তাই মৃত্যুমিছিল রুখতে এখনই কার্যকরী পদক্ষেপ করতে হবে।”

নতুন লকডাউনের নিয়ম অনুযায়ী, বাইরে শরীর চর্চার ক্ষেত্রে দুিজনের বেশি এক জায়গায় জমায়েত করতে পারবেন না। বিনা প্রয়োজনে রাজ্যে ঘোরাফেরার উপরও ফের একবার কড়া বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: পরপর বের করে আনা হয়েছে ৫২টি দেহ, রাতভর জ্বলল কারখানা