Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Viral Video: নগ্ন হয়ে বিমানবন্দরে উন্মত্ত নাচ, পেন্সিল দিয়ে আঘাত রেস্তোরাঁর ম্যানেজারকে! ‘দেবী শুক্রে’র কান্ড কারখানার ভিডিয়ো দেখলে চোখ কপালে উঠবে

Viral Video: এই ভয়াবহ ঘটনার একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে চিৎকার করছেন মহিলা। নিরাপত্তারক্ষীদের অপমান করছেন।

Viral Video: নগ্ন হয়ে বিমানবন্দরে উন্মত্ত নাচ, পেন্সিল দিয়ে আঘাত রেস্তোরাঁর ম্যানেজারকে! 'দেবী শুক্রে'র কান্ড কারখানার ভিডিয়ো দেখলে চোখ কপালে উঠবে
Follow Us:
| Updated on: Mar 27, 2025 | 5:29 PM

বিমানবন্দরে নগ্ন মহিলা। উন্মত্তের মধ্যে পেনসিল ফুটিয়ে দিচ্ছেন বিমানবন্দরের কর্মীদের। কামড়ে দিয়েছেন এক ব্যক্তিকে। সম্প্রতি এমনই অদ্ভুত ঘটনার সাক্ষী থাকল টেক্সাসের ডালাস ফোর্ট ওয়ার্থ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। টিএমজেডের প্রতিবেদন অনুসারে, সামান্থা পালমা নামের ওই মহিলা ১৪ মার্চ এমন ঘটনা ঘটান বিমানবন্দরে।

এই ভয়াবহ ঘটনার একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে চিৎকার করছেন মহিলা। নিরাপত্তারক্ষীদের অপমান করছেন।

সেই মুহূর্তে ‘দেবী শুক্র’ হিসাবে পরিচয় দেন সামান্থা। বিমানবন্দরে এক রেস্তোরাঁর ম্যানেজার তাঁকে আটকানোর চেষ্টা করলে মাথায় এবং মুখে পেন্সিল দিয়ে আঘাত করেন তিনি। এমনকি তাঁর ডান হাতে কামড়ে দেয়।

বিমানবন্দরে থাকা ব্যক্তিরাই এই দৃশ্য রেকর্ড করেন। নগ্ন অবস্থায় শূন্যে জল ছুঁড়ে দিয়ে নাচতে শুরু করেন ওই মহিলা।

এই উন্মত্ত আচরণ দেখার পরেও কোনও অজ্ঞাত পরিচয় মহিলা সামান্থার হাতে একটি কোট দেন। তবে তখনই তাঁর উপরেও চোটে যান তিনি। ডিসপ্লে টেলিভিশন ভাঙতে ছুটে যান।

এরপর নিজের ফোন ছুঁড়ে একটি স্ক্রিনে ভেঙে ফেলেন তিনি। হঠাৎই এমারজেন্সি দরজার দিকেও ছুটে যান। নিরাপত্তা কর্মীরা অবশেষে তাঁকে হেফাজতে নেয়।

অভিযোগ অনুসারে, পুলিশ টার্মিনাল ডি-এর গেট ডি১-এ একটি জরুরি দরজার পিছনে মিসেস পালমাকে লুকিয়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর সারা শরীর রক্তে ভেজা। যদিও সেই রক্ত তাঁর নিজের নয়।

পুলিশ জানিয়েছে, সামান্থাকে গ্রেফতার করার সময় পুলিশকে তিনি বলেন, “ফুলের সঙ্গে থাকতে চেয়েছিলেন”। তিনি নাকি নরক থেকে এসেছেন এবং স্বর্গে যাচ্ছেন।

সামান্থা নিজেকে এক সময় ডিজনি রাজকুমারী হিসেবেও পরিচয় দেন। এমনকি তিনি এও জানান যে তিনি তাঁর ৮ বছরের মেয়ের সঙ্গে যাত্রা করছিলেন।

সামান্থা পুলিশকে জানান তিনি এবং তাঁর মেয়ে একটি গাড়িতে করে বিমানবন্দরে গিয়েছিলেন। এও জানান, তিনি নিজের বা অন্যদের ক্ষতি করতে চান না। পরে জিজ্ঞাসাবাদের সময় জানা যায় বেশ কিছুদিন ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে রেখেছিলেন সামান্থা।