AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

LPG Cylinder: রান্নার গ্যাসের সাবসিডি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের নতুন পরিকল্পনা, জানুন এখন কারা পাবেন সাবসিডি

LPG Cylinder: ২০২১ অর্থ বছরে সাবসিডির উপর সরকারের খরচ ছিল ৩,৫৫৯ কোটি টাকা ছিল। ২০২০ অর্থ বর্ষে যা ছিল ২৪,৪৬৮ কোটি টাকা। আসলে এটি ডিবিটি স্কীমের অধীনে ছিল, যা ২০১৫য় শুরু করা হয়েছিল। এই স্কীমে যারা সাবসিডির আওতায় ছিলেন না, তাদের এলপিজি সিলিন্ডারের সম্পূর্ণ মূল্য দিতে হত।

LPG Cylinder: রান্নার গ্যাসের সাবসিডি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের নতুন পরিকল্পনা, জানুন এখন কারা পাবেন সাবসিডি
রেশন দোকানেই পাওয়া যাবে রান্নার গ্যাস । ফাইল চিত্র
| Edited By: | Updated on: Nov 05, 2021 | 2:11 PM
Share

নতুন দিল্লি: রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারের সাবসিডি (LPG Cylinder Subsidy) নিয়ে বড় তথ্য সামনে আসছে। সরকারের একটি অভ্যন্তরিণ মূল্যায়নে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে এলপিজি সিলিন্ডারের জন্য গ্রাহকদের প্রতি সিলিন্ডার ১,০০০ টাকা দিতে হতে পারে। তবে এ নিয়ে সরকারের ভাবনাচিন্তা এখনও সম্পূর্ণ পরিস্কার নয়।

মিডিয়া রিপোর্টের মোতাবেক সরকার সাবসিডির বিষয়ে বেশ কয়েকবার আলোচনা করেছে, কিন্তু এখনও পর্যন্ত তাদের তরফে কোনও পরিকল্পনা করা যায়নি। রিপোর্টের মোতাবেক সরকারের কাছে দুটি বিকল্প রয়েছে। প্রথমত, বিনা সাবসিডিতে সিলিন্ডার সরবরাহ করা, দ্বিতীয়ত, কিছু গ্রাহককে সাবসিডি দেওয়া।

সরকারের পরিকল্পনা কী

সাবসিডি নিয়ে সরকারের তরফ থেকে এখনও কিছু পরিস্কার করা হয়নি। খবর অনুযায়ী এখনও পর্যন্ত ১০ লাখ টাকা আয়ের নিয়ম বজায় রাখা হবে আর উজ্বলা যোজনার (Ujjwala Scheme) অধীনে থাকা গ্রাহকরা সাবসিডি পাবেন। বাকিদের সাবসিডি বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে। প্রসঙ্গত ২০১৬য় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দরিদ্রসীমার নীচে থাকা মানুষজনের জন্য শুরু করেছিলেন। ভারতে প্রায় ২৯ কোটির বেশি মানুষের কাছে এলপিজি কানেকশন রয়েছে। এর মধ্যে উজ্বলা যোজনার অধীনে প্রায় ৮.৮ কোটি এলপিজি কানেকশন রয়েছে। ২০২২ অর্থ বর্ষে, সরকার এই যোজনার অধীনে আরও এক কোটি কানেকশন যোগ করার পরিকল্পনা করছে।

কী অবস্থায় রয়েছে সাবসিডি

২০২০-তে যখন করোনা অতিমারীর কারণে সারা বিশ্বে লকডাউন করা হয়েছিল সেই সময় অপরিশোধিত তেলের দাম কমে যায়। এর ফলে ভারত সরকার এলপিজি সাবসিডি যোজনায় লাভবান হয়েছিল, কারণ দাম কম ছিল আর সাবসিডি নিয়ে পরিবর্তনের প্রয়োজন ছিল না। মে ২০২০ থেকে বেশকিছু এলাকায় এলপিজির সাবসিডি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। তবে ব্যতিক্রমও ছিল, বিশেষত যারা দূর দূরান্তের গ্রামাঞ্চলে থাকেন এবং এলপিজি প্ল্যান্ট থেকে দূরে থাকেন।

সাবসিডি নিয়ে সরকারের খরচ কত

২০২১ অর্থ বছরে সাবসিডির উপর সরকারের খরচ ছিল ৩,৫৫৯ কোটি টাকা ছিল। ২০২০ অর্থ বর্ষে যা ছিল ২৪,৪৬৮ কোটি টাকা। আসলে এটি ডিবিটি স্কীমের অধীনে ছিল, যা ২০১৫য় শুরু করা হয়েছিল। এই স্কীমে যারা সাবসিডির আওতায় ছিলেন না, তাদের এলপিজি সিলিন্ডারের সম্পূর্ণ মূল্য দিতে হত। সরকারের তরফে সাবসিডির টাকা গ্রাহকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রিফান্ড করে দেওয়া হয়। যেহেতু এই রিফান্ড সরাসরি হয় এই কারণে এই স্কীমের নাম DBTL রাখা হয়েছে।

আরও পড়ুন: Petrol Price Today: কেন্দ্রীয় সরকারের মূল্যহ্রাসের পর জানুন আজকের পেট্রোল ডিজেলের দর