Amrish Puri: ‘কণ্ঠ শুনলে ভয় লাগে, মুখে রয়েছে রুক্ষতা’, এই কারণেই প্রথম অডিশনে নাকচ হয়েছিলেন অমরেশ পুরী
Amrish Puri Throwback: তরুণ প্রজন্মের অভিনেতা সিদ্ধান্ত চতুর্বেদী লিখেছেন, "তিনি সেরার সেরা, চিরকালীন"।
দাদুর পুরনো ছবি পোস্ট করেছেন নাতি। দাদুর নাম অমরেশ পুরী। সেই অমরেশ পুরী, যিনি সীমরণকে (অভিনেত্রী কাজল) বলেছিলেন নিজের জীবন নিজের মতো কাটাতে। ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’ ছবির সেই বাবা… ৪৫০টি ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। আজ তাঁর জন্মদিন। অমরিশ পুরীর নাতি বর্ধন দাদুর পুরনো ছবি পোস্ট করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। পুরনোদিনের ছবি। এক্কেবারে শুরুর দিকের। যে সময় সিনেমায় অভিনয় করবেন বলে মনোস্থির করে ফেলেছিলেন অমরেশ।
বেঁচে থাকলে আজ ৯০ বছরে পা দিতেন অমরেশ পুরী। ইনস্টাগ্রামে দাদুর ছবি পোস্ট করেছেন নাতি। সেই সঙ্গে বর্ধন একটি নোট লিখেছেন।
View this post on Instagram
কী লিখেছেন বর্ধন?
“জীবনের প্রথম স্ক্রিন টেস্ট দিতে গিয়ে নাকচ হয়ে গিয়েছিলেন অমরেশ পুরী। সেই সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র ২১। তাঁকে বলা হয়েছিল, কণ্ঠ শুনলে ভয় লাগে, মুখে রয়েছে রুক্ষতা। দাদুকে তখনই ‘ভিলেন’ বলে দিয়েছিল ইন্ডাস্ট্রি। বহুবার এই কথা শুনেই নাকচ হয়েছিলেন অমরেশ। তারপর একদিন তাঁর নিজেরই মনে হল, তিনি অন্যরকম। অন্যদের চেয়ে আলাদা। অন্যদের চেয়ে আলাদা দেখতে। অন্যদের চেয়ে আলাদা তাঁর কণ্ঠ। নিজের এই দুর্বলতাকেই শক্তি করে নিয়েছিলেন অমরেশ পুরী। তিনি ভিলেনের চরিত্রেই অভিনয় করতে শুরু করেন। চরিত্র অভিনেতা হিসেবে অভিনয় করেন। ধীরে ধীরে নিজেকে প্রমাণ করেন অমরেশ।”
এই পোস্টের নীচে নতুন প্রজন্মের অভিনেতা সিদ্ধান্ত চতুর্বেদী লিখেছেন, “তিনি সেরার সেরা, চিরকালীন”। অভিনেতা মালবিকা রাজ লিখেছেন, “কিংবদন্তি”। পরিচালক শেখর কাপুর লিখেছিলেন, “নিজের দাদুকে কী সুন্দরভাবে ট্রিবিউ জানিয়েছ।”