রতন টাটা-- বছর ৮৬-র এই 'তরুণ'-এর ভক্তসংখ্যা সারা বিশ্বে। ভারতের অন্যতম ধনী এই শিল্পপতির প্রাণশক্তি, কর্মক্ষমতার ভক্ত নেহাত কম নয়।
সারা জীবন বিয়ে করেননি রতন টাটা। নিজেই বলেছেন চার বার বিয়ে ঠিক হয়েও শেষ মুহূর্তে নানা কারণে তিনিই সরে এসেছেন। তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে স্বভাবতই আগ্রহ বেড়েছে সাধারণের।
প্রেম এসেছিল তাঁর মনেও। বলিউডের বোল্ড বিউটির সঙ্গে গড়ে উঠেছিল সখ্যও। কিন্তু সম্পর্ক গড়ায়নি বিয়েতে। তাই কি এত বছর কেটে গেলেও আজও তিনি অবিবাহিত?
রতন টাটা ও সেই লাস্যময়ী নারীচরিত্রের অপূর্ণ প্রেমকাহিনীই তুলে ধরা হল টিভিনাইন বাংলার এই প্রতিবেদনে। একই সঙ্গে তুলে ধরা হল সেই নায়িকার চোখে টাটার ভাবমূর্তিও।
৪৪ সালের ১৭ অক্টোবর পাঞ্জাবের লুধিয়ানায় একটি গারেওয়াল জাট-শিখ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন রতন টাটার প্রাক্তন। এর পর পরিবারের সঙ্গে তিনি পাড়ি দেন ইংল্যান্ডে।
'টারজান গোজ টু ইন্ডিয়া' ছবির মধ্যে দিয়ে সকলের নজর কেড়ে নেন অল্প বয়সেই। এখানেই থামেননি তিনি। ষাট এবং সত্তরের দশকে তিনি মেহবুব খানের 'সন অব ইন্ডিয়া' (১৯৬২), রাজ খোসলার 'দো বাদান' (১৯৬৬), রাজ কাপুরের 'মেরা নাম জোকার' (১৯৭০), সত্যজিৎ রায়ের 'অরণ্যের দিনরাত্রি' (১৯৭০)-এর মতো ছবিতে তাঁর অভিনয় নজর কাড়ে।
বুঝতেই পারছেন তিনি কে? তিনি হলেন বলিউডে বোল্ড বিউটি সিমি গারেওয়াল। তাঁর সঙ্গে প্রেম ছিল টাটার। পরবর্তীতে টাটাকে নিয়ে মুখ খুলেছিলেন সিমি।
বলেছিলেন, "রতন আর আমার এক পুরনো সম্পর্ক রয়েছে। ও খুব ভাল মানুষ। ওঁর মধ্যে একটা হাস্যরস আছে। ও একজন ভদ্রলোক। টাকা পয়সা কখনও ওর কাছে মুখ্য ছিল না।"