Kapil Sharma Struggle: বসতেন STD বুথে, দুটো পয়সার জন্য আর কী-কী করতে হয় কপিলকে?
Kapil Sharma Secret: দুটো পয়সা হাতে পেতে করেছেন নানা ধরনের চাকরি। তিনি যখন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঠাট্টা-মজা করেন, তখন অনেকেই কপিলকে জিজ্ঞেস করে থাকেন, কীভাবে এত সহজে প্রতিটা চরিত্রে ঢুকতে পারেন কপিল?

কপিল শর্মা, যাঁর মূল পরিচিতিই হল তিনি কমেডিয়ান। যাঁর এক একটি কথায় হাজার হাজার মানুষের মুখে হাসি লেগে থাকে। সেই কপিল শর্মাকে নিয়েই চর্চা এবার তুঙ্গে। একাধিক ছবি করেছেন তিনি তাঁর কেরিয়ারে। মজার এই ব্যক্তির সঙ্গে প্রায় সকল সেলেবই আড্ডার ঠাট্টায় মেতে ওঠেন। ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয় তাঁর দ্য কপিল শর্মা শো-এর এক একটি এপিসোড। বলিউডেও ডেবিউ করেছেন অনেক আগেই। এবার কপিল শর্মা তাঁর ছবির প্রচারে বারে বারে মুখোমুখি হলেন মিডিয়ার। জুইগ্যাটো-তে তাঁকে এক ডেলিভারি বয়-এর ভূমিকায় দেখা গেল। ছবি মুক্তির পর যে খুব ভাল ফল করেছে বক্স অফিসে তেমনটা নয়, তবে কপিল শর্মার নানা কাহিনি এখন চর্চার কেন্দ্রে জায়গা করে নিয়েছে। সম্প্রতি শোনা গিয়েছিল তিনি নাকি ৩০০ কোটির মালিক।
২০০৭ সাল থেকে কেরিয়ার শুরু হয় কপিলের। লাফটার চ্যালেঞ্জ সিজ়ন তিন জেতার পরই কপিল শর্মাকে নিয়ে চর্চা ওঠে তুঙ্গে। এরপর কমেডি শো, ২০১০ থেকে একাধিক ছবি, সবই রয়েছে কপিলের দখলে। সম্প্রতি তাঁর ছবির প্রচারে এসে ব্যক্তিগত সম্পত্তি নিয়ে আজতাক তাঁকে প্রশ্ন করে। যার উত্তরে তিনি জানিয়েছেন, তিনি অনেক টাকা হারিয়েছেনও। যদিও সেসব নিয়ে ভাবতে রাজি নন কপিল শর্মার। তাঁর কথায়, তাঁর পরিবার আছে, বাড়ি আছে, গাড়ি আছে, সেটাই তাঁর জন্য যথেষ্ট। যদিও কপিলের কথায়, তিনি ভাল রোজগার করলেও আজও মাস মাইনের ধারণাতেই বাঁচেন তিনি। তিনি খরচ করতে মোটেও পছন্দ করেন না। যা খরচ করার তাঁর স্ত্রী করে থাকেন।
তবে কেরিয়ারের শুরু তে ছবিটা এমন ছিল না, রোজগারের জন্য লড়াই করেছেন কমেডিয়ান কপিল শর্মা। দুটো পয়সা হাতে পেতে করেছেন নানা ধরনের চাকরি। তিনি যখন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঠাট্টা-মজা করেন, তখন অনেকেই কপিলকে জিজ্ঞেস করে থাকেন, কীভাবে এত সহজে প্রতিটা চরিত্রে ঢুকতে পারেন কপিল? আজতক-কে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে কপিল শর্মা এই প্রসঙ্গে বলেন, ”আমি উত্তর দিয়ে থাকি যে এই চরিত্রগুলো থেকে আমি বেরতেই পারিনি। কারণ আমি অনেক ছোট ছোট কাজ করেছি। আমি কোকাকোলাতে কাজ করেছি, ফোন বুথে কাজ করেছি…আজ কাল তো পিসিও নেই। এখন তো ফোন চলেছে এসেছে। এমন অনেক কাজ করেছি, কাপড়ের ফ্যাক্টরিতে কাজ করেছি হাত খরচের জন্য। নিজে পয়সা রোজগার করার বিষয়টা বরাবরি আমি পছন্দ করি। ”





