AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Alia-Mahesh: আমাদের বাড়িতে ফিল্মি পার্টি হত না, তাই আলিয়া এত ফোকাসড: মহেশ ভাট

মহেশ বলেছেন, "আলিয়া একদিন আমার পায়ের পাতায় ৫০০ টাকা দামের ক্রিম লাগিয়ে দিচ্ছিল। পরের বছরই ও এত রোজগার করল, যা ৫০ বছরে আমি একজন নির্মাতা হয়ে রোজগার করে উঠতে পারিনি।"

Alia-Mahesh: আমাদের বাড়িতে ফিল্মি পার্টি হত না, তাই আলিয়া এত ফোকাসড: মহেশ ভাট
মহেশ ভাট ও আলিয়া ভাট
| Edited By: | Updated on: Oct 29, 2021 | 8:40 AM
Share

ডেবিউ করেছিলেন করণ জোহরের ছবি ‘স্টুডেন্ট অফ দ্যা ইয়ার’-এ। সে সময় কেউই আন্দাজ করতে পারেননি, ছবি নির্মাতা মহেশ ভাটের কনিষ্ঠ কন্যা আলিয়া ভাট স্টার কিড হওয়া সত্ত্বেও নিজের স্বতন্ত্র পরিচিতি তৈরি করবেন এত অল্প সময়ের মধ্যে। এই মুহূর্তে আলিয়ার ঝুলিতে বড় বাজেটের একাধিক ছবি – ‘গাঙ্গুবাঈ কাঠিয়াওয়াড়ি’, ‘আর আর আর’, ‘ব্রহ্মাস্ত্র’, ‘জি লে জ়ারা’।

ছবি নির্মাতা মহেশ ভাটের কন্যা তিনি। ২ দশকেরও বেশি সময় ধরে হিন্দি ছবির জগতে রাজত্ব করেছেন মহেশ। তাঁর লম্বা কেরিয়ারে দর্শককে উপহার দিয়েছেন একাধিক ব্লকবাস্টার ছবি। সেই তালিকায় রয়েছে ‘আশিকি’, ‘অর্থ’, ‘সারাংশ’, ‘দিল হ্যায় কে মানতা নেহি’র মতো ছবি। সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে আলিয়া সম্পর্কে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন মহেশ। ছেলেমেয়েকে মানুষ করার ব্যাপারে বাবা-মায়ের কতখানি আত্মত্যাগ জড়িয়ে থাকে উল্লেখ করেছেন সেই কথাও। মহেশ স্পষ্টই জানিয়েছেন, তাঁর কন্যা আলিয়া তাঁর বাবার পরিচয়কে ছাপিয়ে নিজের স্বতন্ত্র পরিচিতি তৈরি করতে সফল হয়েছে।

সাক্ষাৎকারে মহেশ বলেছেন, “আমাদের পরিচিতিকে ছাপিয়ে গিয়েছে আলিয়া। নিজের পরিচয় দেওয়ার সময় আর ওকে আমাদের পরিচয় দিতে হয় না। আলিয়ার মধ্যে আগুন আছে। আমি ফিল্মমেকার হওয়া সত্ত্বেও ইন্ডাস্ট্রি থেকে একটু দূরেই থেকেছি বরাবর। আমাদের বাড়িতে ঘনঘন পার্টি হত না। সংসার চালানোর জন্য ছবি তৈরি কাজ শুরু করেছিলাম আমি। এসবই দেখে বড় হয়েছে আলিয়া। খুবই সাধারণ বাচ্চার মতোই ও বড় হয়েছে। একাগ্রতা নিয়ে কাজ করে ও। অন্যদের প্রতিও ওর সহানুভূতি তৈরি হয়েছে।”

মহেশ আলিয়াকে পরিচালনা করেছিলেন ‘সড়ক টু’ ছবিতে। বলেছেন, “সারা বিশ্বে ছড়িয়ে আছে দর্শক। ফলে একজন পারফরমার হওয়া সহজ কথা নয়। ফলে যাঁরা ছবি তৈরি করেন, তাঁদের জন্য আমার সম্মান অনেক বেশি। অনেক প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে যেতে হয় একজন ছবির নির্মাতাকে। ছোট বয়সে সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছে যাওয়া আরও বেশি কঠিন বিষয়। আমার মনে আছে, আলিয়া একদিন আমার পায়ের পাতায় ৫০০ টাকা দামের ক্রিম লাগিয়ে দিচ্ছিল। পরের বছরই ও এত রোজগার করল, যা ৫০ বছরে আমি একজন নির্মাতা হয়ে রোজগার করে উঠতে পারিনি।”

আরও পড়ুন: Joyjit-Annwesha: ইন্ডাস্ট্রির এক অভিনেতার থেকে প্রকাশ্যে বাহবা পেলেন অন্বেষা, ফের একবার তাঁর অভিনয় মুগ্ধ করছে সক্কলকে