Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Joyjit-Annwesha: ইন্ডাস্ট্রির এক অভিনেতার থেকে প্রকাশ্যে বাহবা পেলেন অন্বেষা, ফের একবার তাঁর অভিনয় মুগ্ধ করছে সক্কলকে

বর্তমানে একটি জনপ্রিয় বাংলা বিনোদন চ্যালেনের 'এই পথ যদি না শেষ হয়' ধারাবাহিকে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করছেন অন্বেষা।

Joyjit-Annwesha: ইন্ডাস্ট্রির এক অভিনেতার থেকে প্রকাশ্যে বাহবা পেলেন অন্বেষা, ফের একবার তাঁর অভিনয় মুগ্ধ করছে সক্কলকে
জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় ও অন্বেষা হাজরা
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 29, 2021 | 7:49 AM

এর আগে একাধিক ধারাবাহিকে কাজ করেছেন ছোট পর্দার অভিনেত্রী অন্বেষা হাজরা। গত বছর ‘চুনিপান্না’ ধারাবাহিকে তাঁর পারফরম্যান্স তাক লাগিয়ে দিয়েছিল। দর্শকের অনেকেই মনে করেন, বর্তমান সময়ের অন্যতম প্রতিভাবান অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্বেষা একজন। ইন্ডাস্ট্রির মধ্যেও তাঁর অভিনয় প্রতিভা নিয়ে কথা হয়। সম্প্রতি অভিনেতা জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ্যে অন্বেষার প্রশংসা করেছেন।

বর্তমানে একটি জনপ্রিয় বাংলা বিনোদন চ্যালেনের ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ ধারাবাহিকে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করছেন অন্বেষা। জয়জিৎ সেই ধারাবাহিক দেখে অন্বেষার নাম না করেই ফেসবুক পোস্ট করেছেন। লিখেছেন, “‘এই পথ যদি না শেষ হয়’-এর নায়িকাকে অসাধারণ লাগল। ইদানিংকালে এত ভাল অভিনেত্রী খুব কম দেখেছি।” বর্তমান সময়ের অভিনেত্রীদের সঙ্গে সরাসরি তুলনা করে এই কথা লিখেছেন জয়জিৎ।

সেই সঙ্গে অভিনেত্রী শ্রুতি দাসকে এটি কাজের দায়িত্ব দিয়েছেন জয়জিৎ। শ্রুতির সঙ্গে বেশ ভালই ভাব জমে উঠেছে অন্বেষার। তা তাঁদের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট দেখলেই বোঝা যায়। জয়জিৎ শ্রুতিকে বলেছেন, তাঁর করা প্রশংসার কথা যেন অন্বেষাকে জানিয়ে দেন শ্রুতি।

আর পাঁচজনের মতোই খুব সরল মনের মানুষ অন্বেষা। পরিবার-বন্ধুদের নিয়েই তাঁর জীবন। প্রিয় মানুষ বাবা ও মা। বিশেষ করে বাবার সঙ্গে বিশেষ বন্ধুত্ব আছে নায়িকার। বর্ধমানের মেয়ে অন্বেষা কোনও বারই পুজোতে কলকাতায় থাকেন না। এবারও থাকেননি। তাঁদের বর্ধমানের বাড়িতে দুর্গা পুজো হয়। সেখানেই হইহই করে কেটে যায় পুজোর কয়েকটা দিন। বর্ধমানের মেমরিতে অভিনেত্রীর বাড়ি। কিন্তু পুজো মেমরির বাড়িতে হয় না। পুজো হয় তাঁদের গ্রামের বাড়িতে। মেমরি থেকে আর একটু ভিতরের দিকে ধানখেরু গ্রাম। এক সময় ওখানকার জমিদারি ছিল অন্বেষাদের। অনেক পুরনো বাড়ি। প্রায় ২০০ বছরের পুজো। মেমরির বাড়িও ২০০ বছরের পুরনো। কিন্তু গ্রামের বাড়ি আরও পুরনো। পুজো এমন একটা সময় সব আত্মীয় স্বজন গ্রামের বাড়িতে যান। সকলের সঙ্গে দেখা হয় বছরের ওই সময়টাতেই। তাই কলকাতায় থাকেন না কোনওবার।

আরও পড়ুন: Anindita Raychaudhury: “আমাকে আর খুঁজো না”, সাম্প্রতিক পোস্টে কেন এমন কথা বললেন অনিন্দিতা?