Parineeti Chopra: মা ছিলেন কেনিয়ার এনআরআই, বাবা ছোট্ট শহরের বাসিন্দা, ৩৫ বছরের বিবাহবার্ষিকীতে পরিণীতির খোলা চিঠি
মা-বাবার ৩৫তম বিবাহবার্ষিকীতে তাঁদের জন্য দারুণ একটি পোস্ট করেছেন মেয়ে পরিণীতি চোপড়া। বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেছেন পরি। সেই সঙ্গে একটি সুন্দর ক্যাপশন।
৩৫ বছর একসঙ্গে একই ছাদের তলায় কাটিয়ে দেওয়া কম কৃতিত্বের কথা নয়। একসঙ্গে এতখানি পথ চলাও কম কৃতিত্বের নয়। মা-বাবার ৩৫তম বিবাহবার্ষিকীতে তাঁদের জন্য দারুণ একটি পোস্ট করেছেন মেয়ে পরিণীতি চোপড়া। বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেছেন পরি। সেই সঙ্গে একটি সুন্দর ক্যাপশন।
পরিণীতি লিখেছেন, “মা: কেনিয়ার এনআরআই, বাবা: আম্বাবালার মতো একটি ছোট্ট শহরের ছেলে। একেবারেই মিল নেই দু’জনের মধ্যে। কিন্তু ৩৫ বছর পর…
মা ও বাবা তোমাদের শুভ বিবাহবার্ষিকী জানাই। প্রেম, বিশ্বাস, বোঝাপড়া, বন্ধুত্ব – তোমরা নিজেরাই এর সংজ্ঞা তৈরি করেছ। আমাদের তিনজনকে বড় করেছে। আজ আমরা উচ্চাকাঙ্ক্ষী, দরদী ও সৎ ছেলেমেয়ে হয়েছি।
কিন্তু একটা বিষয়, তোমাদের কৌতুক ও রসবোধ আমাদের সঙ্গে সঞ্চারিত করার জন্য ধন্যবাদ। ভাবতে পারো, মা-বাবা মজা করে, আর ছেলেমেয়েরা করে না? ফিউ! তোমরা যদি আমাদের মধ্যে ‘ফানি জিন’ (funny gene) সঞ্চার না করতে, আমাদের নানারকম সমস্যা শুরু হয়ে যেত। পরিবারকে বাঁচানোর জন্য ধন্যবাদ। অভিনন্দন।”
View this post on Instagram
পরিবার অন্তঃপ্রাণ মেয়েটি। মা-বাবা-ভাই-বোন-দিদি সকলকে নিয়ে সময় কাটাতে পছন্দ করেন। মাস খানেক আগের কথা। ইউরোপ ঘুরতে গিয়েছিলেন পরিণীতি। ঘোরাঘুরির ফাঁকে লন্ডনে দিদি প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার বাড়িও ঘুরে এসেছেন। দেশে ফিরে পরিবারের সঙ্গে চলে গিয়েছিলেন মালদ্বীপ বেড়াতে। ভাই শিবাঙ্গের সঙ্গে দারুণ সময় কাটিয়েছেন পরিণীতি।
একদিকে যেমন মা-বাবার বিয়ের ৩৫ বছর পূর্তি পালনে ব্যস্ত পরিণীতি। অন্যদিকে তুতোদিদি প্রিয়াঙ্কার বিয়ে নিয়ে জল্পনাও কম হয়নি। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে স্বামী নিক জোনাসের পদবি সরাতেই আলোচনা শুরু হয়ে যায়। অনেকে মনে করতে শুরু করেন বিচ্ছেদের পথে হাঁটছেন তাঁরা। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই নিকের একটি ছবিতে ‘হার্ট’ ইমোজি দিয়ে কমেন্ট করেছেন প্রিয়াঙ্কা। বোঝাই যায়, তাঁরা খোশমেজাজেই আছেন।