Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Neha Kakkar: নেহার গলায় ‘ম্যায়নে পায়েল হ্যায়’-এর রিমেক শুনে বিরক্ত ফাল্গুনী পাঠক!

Neha Kakkar: আবেগ নিয়ে ছেলেখেলা করেছেন নেহা। আর গানটির স্রষ্টা ফাল্গুনী পাঠক

Neha Kakkar: নেহার গলায় 'ম্যায়নে পায়েল হ্যায়'-এর রিমেক শুনে বিরক্ত ফাল্গুনী পাঠক!
নেহা-ফাল্গুনী।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 23, 2022 | 3:47 PM

৯০ দশকের ছেলে মেয়েদের আবেগ ফাল্গুনী পাঠক। তাঁর ‘সজনা’ গানের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে কতশত প্রেমের আখ্যান। সেই গানই এবার রিমিক্স আকারে নিয়ে এসেছেন গায়িকা নেহা কক্কর। নেহার গলায় ওই গান শুনে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন নেটিজেনদের একটা বড় অংশ। তাঁদের অনেকেরই মতে ওই গান গেয়ে নাকি আবেগ নিয়ে ছেলেখেলা করেছেন নেহা। আর গানটির স্রষ্টা ফাল্গুনী পাঠক? তাঁর প্রতিক্রিয়া কী এ নিয়ে যখন চলছে বিস্তর আলোচনা তখন প্রকারান্তরে নিজের মনের ভাব ব্যক্ত করলেন ফাল্গুনী।

তাঁর সাম্প্রতিক ইনস্টা পোস্ট বলছে, একেবারেই খুশি নন গায়িকা। বরং বিরক্ত বললেও ভুল বলা হয় না। নেহার ওই গান নিয়ে নেটিজেনরা যে সব সমালোচনা করেছেন, তার প্রত্যেক কয়টাই স্ক্রিনশট আকারে নিজের ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন ফাল্গুনী। যদিও ক্যাপশনে তিনি কিছু লেখেননি। ওই স্ক্রিনশটে কেউ লিখেছেন, “অটোটিউনের এই অত্যাচার বন্ধ করো নেহা”। আবার কেউ বা লিখেছেন, “কেন ছোটবেলার আবেগ নিয়ে এভাবে খেলছেন?”— এ সব সমালোচনা মূলক স্ক্রিনশট শেয়ার করার সঙ্গে সঙ্গেই নেটিজেনদের একটা বড় অংশের মতে, ফাল্গুনীরও ওই গান একেবারেই ভাল লাগেনি। সরাসরি কিছু না বললেও এভাবেই নেহার উদ্দেশে বার্তা দিয়েছেন তিনি।

এর আগেও বহুবার বহু গান রিমেক করেছেন নেহা। ইউটিউবে সেই সব গানের ভিউজ ছাড়িয়েছে মিলিয়নের উপর। কিন্তু তা সত্ত্বেও কটাক্ষ থামেনি। তিনি আখ্যা পেয়েছেন ‘অটোটিউন কুইন’ হিসেবেও। এই মুহূর্তে এক রিয়ালিটি শো-য়ের বিচারকের আসনে দেখা যাচ্ছে নেহাকে। এর আগেও বহু রিয়ালিটি শো-য়ে বিচারকের ভূমিকায় দেখা গিয়েছে তাঁকে। নেহা আবেগপ্রবণ, প্রতিযোগীদের কষ্টের কথা শুনতে শুনতে প্রায়শই তাঁর চোখ ভরে ওঠে জলে। তা নিয়েও হয়েছে ট্রোলিং… এ প্রসঙ্গে এর আগে মুখ খুলেছিলেন নেহা। তিনি বলেছিলেন, “যারা ট্রোল করে, তাদের দোষ দিতে পারি না। হতে পারে তাঁরা আবেগপ্রবণ নন। তবে যে সব মানুষ আবেগপ্রবণ হন না, আমার কাছে তাঁরা নিতান্তই ফেক। যারা আমার মতো সংবেদনশীল, আমি জানি তাঁরা আমায় বুঝবেন, কেন আমি কেঁদে ফেলি তাও অনুধাবন করতে পারবেন। আমি দেখেছি বহু মানুষই অন্যের কষ্ট কিছুতেই অনুধাবন করতেই পারেন না। আমার সেই গুণ রয়েছে। আর তাই কেঁদে ফেলা নিয়ে আমার কোনও আক্ষেপ নেই।” তবে এ সবের মধ্যেই প্রশ্ন উঠছে একটাই। পুরনো ক্লাসিক গানের সত্যিই রিমেকের দরকার রয়েছে?