AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

অভিনয় কি অতীত? জীবন নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত দিতিপ্রিয়ার…

Ditipriya Roy: অভিনয়ের পাশাপাশি লেখাপড়াতেও বেশ মনযোগী দিতিপ্রিয়া। একেবারেই মনে করেন না অভিনয় করেছেন বলে লেখাপড়ার গুরুত্ব কমে গিয়েছে। সরস্বতী পূজার আগে লেখাপড়া সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ালেন দিতিপ্রিয়া। সবটা শুনল TV9 বাংলা।

অভিনয় কি অতীত? জীবন নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত দিতিপ্রিয়ার...
দিতিপ্রিয়া রায়।
| Updated on: Feb 12, 2024 | 10:10 AM
Share

সিরিয়ালের পর্দায় রানী রাসমণির চরিত্রটি প্রস্ফুটিত করেছিলেন অভিনেত্রী দিতিপ্রিয়া রায়। যিশু সেনগুপ্তর প্রযোজনায় তৈরি ‘অপরাজিত’ ধারাবাহিকে যিশুর কন্যার চরিত্রে অভিনয় করে প্রথম লাইমলাইটে এসেছিলেন দিতিপ্রিয়া। সেই সময় তিনি ছিলেন শিশুশিল্পী। সেই শিশু বয়স থেকেই নানা ধরনের চরিত্রে অভিনয় করছেন দিতিপ্রিয়া। তারপর তাঁর কেরিয়ারে আসে ‘করুণাময়ী রানী রাসমণি’ ধারাবাহিকটি। প্রথমে রাসমণির ছোটবেলাকে পর্দায় তুলে ধরেছিলেন দিতিপ্রিয়া। এতটাই জনপ্রিয় হয়েছিলেন যে, বৃদ্ধা বয়সের রাসমণির চরিত্রটিতেও তাঁকেই অভিনয় করতে বলা হয়েছিল। সেই ধারাবাহিক শেষ হওয়ার পর আর কোনও সিরিয়ালে দেখা যায়নি দিতিপ্রিয়াকে। তবে তিনি অভিনয় করেছেন ওয়েব সিরিজ়ে। অভিনয়ের পাশাপাশি লেখাপড়াতেও বেশ মনযোগী দিতিপ্রিয়া। একেবারেই মনে করেন না অভিনয় করেছেন বলে লেখাপড়ার গুরুত্ব কমে গিয়েছে। সরস্বতী পূজার আগে লেখাপড়া সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ালেন দিতিপ্রিয়া। সবটা শুনল TV9 বাংলা।

‘করুণাময়ী রানী রাসমণি’ ধারাবাহিকে রাসমণির দুটি বয়সে দিতিপ্রিয়া রায়।

কলকাতার একটি নামে স্কুলে লেখাপড়া করেছেন অভিনেত্রী দিতিপ্রিয়া রায়। পাঠভবনের এই ছাত্রী এই মুহূর্তে সমাজবিদ্যা নিয়ে লেখাপড়া করছেন। একই বিষয় নিয়ে তিনি স্নাতক হয়েছেন কলকাতার নামকরা আশুতোষ কলেজ থেকে। বর্তমানে টেকনো ইন্ডিয়া থেকে সোশিওলজিতে স্নাতকোত্তর করছেন। দিতিপ্রিয়া বলেছেন, “সোশিওলজি নিয়ে লেখাপড়া করছি। এখন আমি মাস্টার্সের ছাত্রী। ভবিষ্য়তে অ্যাক্টিভিস্ট হওয়ার ইচ্ছা আছে আমার।”

তবে অভিনয়কে ছেড়ে দেবেন না দিতিপ্রিয়া। অভিনয় এবং লেখাপড়াকে সমান্তরাল গতিতে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন এই অভিনেত্রী। যাঁরা বলেন দু’নৌকায় পা দিয়ে চলা অসম্ভব, তাঁদের কাছে আদর্শ উদাহরণ দিতিপ্রিয়ার এই জার্নি। তিনি প্রমাণ করেছেন, ১৫-১৬ ঘণ্টা শুটিং ফ্লোরে পরিশ্রম করেও, অসম্ভব ব্যস্ততার মধ্য়েও কীভাবে লেখাপড়া চালিয়ে যেতে হয়।