Ranita Das: ‘আমি আর পারছি না…’, শুটিং সেটে কেঁদে ফেলতেন রণিতা, কোন সত্যি আনেন সামনে?
Serial Shoot: এরপর আরও এক ধারাবাহিকে কাজ পেলেও রণিতা ততটা ফ্রেম আর পাননি এখনও। যদিও সেই স্মৃতি আজও তাঁর মনে তরতাজা। প্রথম ব্রেক, প্রথম শুট, প্রথম কাজ, কখনই ভোলার নয়।
বাহা। এই নামেই যেন তিনি আজও পরিচিত। ধারাবাহিকে প্রতিযোগিতার ঘনঘটা। কোন মেগাকে দর্শক TRP-র তালিকায় এগিয়ে রাখবেন, তা নিয়ে নিত্য লড়াই বর্তমান। যার মধ্যে কিছু-কিছু ধারাবাহিকের মেয়াদ ৩ মাসও হয় না, আবার কিছু-কিছু ধারাবাহিকের মেয়াদ ৩ বছর পেরিয়ে যায়। তেমনই এক উল্লেখযোগ্য ধারাবাহিক হল ‘ইষ্টিকুটুম’। যেখানে রণিতা দাসের চরিত্র কম বেশি সকলের নজরের কেন্দ্রে জায়গা করে নিয়েছিল। পর্দার বাহা বাস্তবেও এই নামে পরিচিত হয়ে উঠেছিলেন। এরপর আরও এক ধারাবাহিকে কাজ পেলেও রণিতা ততটা ফেম আর পাননি এখনও। যদিও সেই স্মৃতি আজও তাঁর মনে তরতাজা। প্রথম ব্রেক, প্রথম শুট, প্রথম কাজ, কখনই ভোলার নয়। তাই রণিতাও মাঝে মধ্যেই শেয়ার করে থাকেন, তাঁর অভিনয় কেরিয়ারের শুরুর দিকের অভিজ্ঞতা।
এক সাক্ষাৎকারে নানা প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে অভিনেত্রী বলেছিলেন, ‘ব্যক্তি জীবন নিয়ে এখন মনে হয় ওই সময় বড্ড বেশি ভেবেছিলাম। অতটা না ভাবলেও হত। মানে যখন যেটা নিয়ে বেশি ভাবার কথা ছিল, তখন সেটা নিয়ে বেশি না ভেবে, অন্য কিছু নিয়ে বেশি ভেবেছি।’
এখানেই শেষ নয়, পাশাপাশি তিনি শুটিং-এর অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেছিলেন, ‘আমার মনে আছে যখন শুটে বেশি চাপ থাকত, আমি কেঁদে ফেলতাম। মনে হত, আমি আর পারছি না। আমার মনে হয়, একটা জায়গায় পৌঁছে যাওয়ার পর, আমি সবসময় ভাবতে থাকতাম এরপর কী?’ প্রসঙ্গত রণিতা বেশ কিছু ওটিটি সিরিজের জন্য কথা বলেছেন। ওটিটিতে কাজও করেছেন। তবে ধারাবাহিকে যে এখনই ফিরছেন না, তা খানিক স্পষ্ট করেছিলেন কিছুদিন আগেই। যদিও সামনে কী কাজ সেই উত্তর সময়ই দেবে।