প্যানডেমিকে পরিবারকে ছেড়ে দূরে শুটিং সহজ নয়, বললেন দিব্যাঙ্কা

বহু অভিনেতাই কর্মসূত্রে দেশের বাইরে রয়েছেন। সেখান থেকে হয়তো নিজেদের ছবি পোস্ট করছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর তাতেই নেট নাগরিকদের একটা অংশের ট্রোলিংয়ের শিকার হতে হচ্ছে তাঁদের। এ প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন দিব্যাঙ্কা।

প্যানডেমিকে পরিবারকে ছেড়ে দূরে শুটিং সহজ নয়, বললেন দিব্যাঙ্কা
দিব্যাঙ্কাও কম জান না। তাঁর ঝুলিতে নাকি পর্ব প্রতি ঢুকেছে ১০ লক্ষ টাকা। হায়েস্ট পেয়েডের নিরিখে তাঁর স্থান দ্বিতীয় স্থানে।
Follow Us:
| Updated on: May 16, 2021 | 9:15 PM

করোনা আতঙ্কে ত্রস্ত গোটা দেশ। কোথাও সম্পূর্ণ, কোথাও বা আংশিক লকডাউন চলছে। বাড়িতে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন সকলে। কিন্তু অনেকেই কর্মসূত্রে দেশের বাইরে রয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে প্রিয়জনকে ছেড়ে দেশের বাইরে থেকে কাজ করাও খুব সহজ নয়। এমনটাই মনে করেন অভিনেত্রী (Actress) দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠি (Divyanka Tripathi)। হিন্দি টেলিভিশনের জনপ্রিয় রিয়ালিটি শো ‘খতড়ো কা খিলাড়ি’র শুটিংয়ে যিনি এই মুহূর্তে দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে রয়েছেন।

বহু অভিনেতাই কর্মসূত্রে দেশের বাইরে রয়েছেন। সেখান থেকে হয়তো নিজেদের ছবি পোস্ট করছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। কেউ বা শেয়ার করছেন কাজ সংক্রান্ত পোস্ট। আর তাতেই নেট নাগরিকদের একটা অংশের ট্রোলিংয়ের শিকার হতে হচ্ছে তাঁদের। এ প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন দিব্যাঙ্কা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে দিব্যাঙ্কা বলেন, “অভিনেতারা মনে করেন, যাই হয়ে যাক শো মাস্ট গো অন। কাজের জন্যই আমরা ট্রাভেল করেছি। প্যানডেমিক পরিস্থিতিতে পরিবার, প্রিয়জনকে ছেড়ে এতদূরে শুটিং করতে আসা অভিনেতাদের কাছে সহজ কাজ নয়।”

View this post on Instagram

A post shared by Divyanka Tripathi Dahiya (@divyankatripathidahiya)

দিব্যাঙ্কা জানিয়েছেন, সর্বস্তরে করোনা স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুটিং করছেন তাঁরা। তাঁর কথায়, “আপনারা যে হাসিমুখের ছবি দেখছেন, সেই মুহূর্তে হয়তো হেসেছি আমরা। পরমুহূর্তে কোয়ারেন্টাইন হয়ে যাচ্ছি। পরিশ্রম করছি আপনাদের বিনোদনের জন্য। আমরা সাধ্যমতো আপনাদের মুখে হাসি ফোটানোর চেষ্টা করছি। সকলের সুরক্ষার কথা ভেবে মাস্ক পরে শুটিং করছি, যেটা একেবারেই সহজ নয়।” তাঁর মতে, করোনা পরিস্থিতিতে ঝুঁকি নিয়েই বিনোদনের স্বার্থে কাজ করছেন তাঁরা। তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোল করার আগে একবার অন্তত ভেবে দেখা উচিত।

আরও পড়ুন, শ্রেয়াস তলপাড়ে বিয়ে করুক, তা নাকি চাননি নাগেশ কুকনুর!