Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

মেয়ে হলে ঐশ্বর্য রাই বচ্চন হতেন করণ, অপ্রস্তুত সলমন খান!

Salman-Karan: একসময় ঐশ্বর্য একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, "সলমন তাঁর প্রাণ, তাঁর জীবন।" সলমনের সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙার নেপথ্যে নাকি কারণ ছিল ভাইজানের রুক্ষ ব্যবহার। ব্রেকআপের সময় ঐশ্বর্য জানিয়েছিলেন, সলমন তাঁর জন্য মাত্রাতিরিক্ত পজ়েসিভ ছিলেন। কথায়-কথায় নাকি অধিকার বোধ ফলাতেন তিনি।

মেয়ে হলে ঐশ্বর্য রাই বচ্চন হতেন করণ, অপ্রস্তুত সলমন খান!
সলমন এবং করণ।
Follow Us:
| Updated on: Jul 20, 2024 | 10:05 AM

সলমন খানকে একবার চমকে দিয়েছিলেন করণ জোহর। এক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন তাঁরা। মঞ্চে মাইক হাতে কথা বলছিলেন সলমন- করণ। এমন সময় হঠাৎই সলমন খান করণকে প্রশ্ন করেন, “তুমি যদি কোনও অভিনেত্রী হতে চাও, তা হলে তিনি কে হবেন।” একটুও না ভেবে করণ জবাবে বলেছিলেন, “ঐশ্বর্য রাই”। করণকে শুধরে দিয়ে সলমন বলেছিলেন, “ঐশ্বর্য রাই বচ্চন”। ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের গোটা নামটা নেওয়ার মধ্যে সলমনের ইঙ্গিত স্পষ্ট ছিল। তিনি বোঝাতে চেয়েছিলেন, ঐশ্বর্য বিবাহিত। কেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের মতোই হতে চান করণ, সেই প্রশ্ন করায় অবাক করা জবাব দিয়েছিলেন করণ। সলমন কিছু বলতেই পারেননি তারপর।

সলমনকে করণ নির্ভীক কায়দায় বলেছিলেন, “আপনি জিজ্ঞেস করছেন আমাকে, কেন ঐশ্বর্য, আপনি?” সলমনকে সকলের সামনে সেদিন লজ্জায় ফেলে দিয়েছিলেন করণ। ঐশ্বর্যর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল সলমনের। এ কথা কে না জানেন? কয়েক বছর একসঙ্গে ছিলেন তাঁরা। ঐশ্বর্যকে চোখে হারাতেন সলমন। একসময় বহু অভিনেত্রীর সঙ্গেই সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ঐশ্বর্যর সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের চর্চা ছিল সবচেয়ে বেশি। সম্পর্ক ভাঙার পরেও তা নিয়ে চর্চা থামেনি।

একসময় ঐশ্বর্য একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, “সলমন তাঁর প্রাণ, তাঁর জীবন।” সলমনের সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙার নেপথ্যে নাকি কারণ ছিল ভাইজানের রুক্ষ ব্যবহার। ব্রেকআপের সময় ঐশ্বর্য জানিয়েছিলেন, সলমন তাঁর জন্য মাত্রাতিরিক্ত পজ়েসিভ ছিলেন। কথায়-কথায় নাকি অধিকার বোধ ফলাতেন তিনি।

তবে যাই হোক, অনেকগুলো বছর কেটে গিয়েছে। সলমন-ঐশ্বর্যর পথ আলাদা হয়ে গিয়েছে। পরবর্তীতে ঐশ্বর্য বিয়ে করেন অভিষেক বচ্চনকে। তা নিয়ে খুবই খুশি সলমন। সলমন বলেছিলেন, “খুবই ভাল ছেলে অভিষেক। আমি ওদের জন্য খুব খুশি।”